সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে
ফল খাওয়ার উপকারিতাসকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে আপনি কি এ বিষয়ে জানতে চান। তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতেই এসেছেন। মূলত আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সকালে খালি পেটে কোন খাবারগুলো খেলে স্বাস্থ্যকর উপায়ে দ্রুত ওজন বাড়ানো যায় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

পোস্ট সূচিপত্রঃ সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে
- সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে
- খালি পেটে ছোলা খেলে কি ওজন বাড়ে
- ওজন বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে ক্যালরিযুক্ত খাবার কোনটি
- ওজন বাড়াতে কিসমিস ভিজিয়ে খালি পেটে খাওয়া কতটুক কার্যকর
- রাতে কি খেলে দ্রুত ওজন বাড়ে
- এক মাসে কত কেজি ওজন বাড়ানো সম্ভব
- ওজন বাড়ানোর ব্যায়াম
- শরীরে ওজন বৃদ্ধি না হওয়ার কারণ
- স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানো গুরুত্বপূর্ণ কেন
- লেখক এর শেষ কথা
সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে
সাধারণত দ্রুত সময়ে স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানোর জন্য খাবারের একটি নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা রুটিন অনুযায়ী খাবার গ্রহণ করলে আপনার শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি পাবে এবং ধীরে ধীরে আপনার শারীরিক ওজন বৃদ্ধি হতে শুরু করবে, তাই চলুন আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই সঠিক খাদ্য তালিকার মধ্যে সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে।
মূলত স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে চাইলে সকালের খাবারে উচ্চ ক্যালরি সম্পন্ন খাবার রাখা বিশেষ কার্যকরী, উচ্চ ক্যালোরি সম্পন্ন খাবার যেমন দু্ধ, বাদাম, খেজু্র, কিসমিস এবং আখরোট ইত্যাদি। এ ছাড়াও প্রতিদিন সকালের খাবারে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার যেমন মুরগির মাংস, মাখন, ছাগলের মাংস, মিষ্টি আলু, এই জাতীয় খাবারগুলো রাখলে আপনার শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এবং ক্যালরি সংগ্রহ করতে পারবে। যার ফলে আপনার ওজন স্বাস্থ্যকর উপায়ে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি হতে থাকবে।
খালি পেটে ছোলা খেলে কি ওজন বাড়ে
সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে, তার উদাহরণস্বরূপ সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়া যেতে পারে। কেননা ছোলা এমন একটি খাবার যা আমাদের শরীরে ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে ছোলা অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে এটি ক্যালোরি বাড়াতেও বিশেষ সহায়তা করে, যা ওজন বৃদ্ধি করার জন্যও বেশ কার্যকরী। এক্ষেত্রে আপনি চাইলে প্রতিদিন রাতে ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম কাঁচা ছোলা একটি পাত্রে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে তা খেতে পারেন। এটি আপনার শরীরের ক্যালরি বাড়িয়ে দ্রুত সময়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে মোটা হওয়ার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন কি পরিমান আশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত
এছাড়াও ছোলার মধ্যে থাকা আমিষ ও প্রোটিন আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার পাশাপাশি শারীরিক সুস্থতাও বজায় রাখতেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। ছোলার একটি অন্যতম উপকারিতা হল এর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ফাইবার থাকে। যা আপনার শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে হার্ট অ্যাটাক ও স্টক এর মত ঝুঁকি প্রতিরোধ করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। মোটকথা সকালে খালি পেটে ছোলা খেলে ওজন বাড়ে, তবে এটি নির্দিষ্ট এবং পরিমিত পরিমাণে খাওয়াই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হবে।
ওজন বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে ক্যালরিযুক্ত খাবার কোনটি
স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে ক্যালরিযুক্ত খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো বাদাম। এক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের বাদাম হতে পারে যেমন কাঠ বাদাম, পেস্তা বাদাম, কাজুবাদাম, চিনা বাদাম ইত্যাদি। ওজন বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে বেশি বাদামের ভূমিকা রাখার কারণ হলো, বাদামের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন এবং অনেক ধরনের মিনারেল থাকে।
.webp)
তার সব খাবার গুলোর পরিমাণের প্রতিই আপনাকে মনোযোগী হতে হবে। বিশেষ করে বাদাম যদি আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে খান, তাহলে আপনার পেটের হজমজনিত সমস্যার কারণে বিভিন্ন রোগের আশঙ্কা দেখা দিতে পারে, তাই এটি অতিরিক্ত পরিমাণে না খাওয়া আপনি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হবে।মোটকথা স্বাস্থ্যকর উপায়ে মোটা হওয়ার জন্য আপনি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বাদাম রাখতে পারেন, তবে এটি উচ্চ ক্যালোরি সম্পন্ন সম্পন্ন খাবার হওয়ায়, এর পরিমানের দিকেও আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে।
ওজন বাড়াতে কিসমিস ভিজিয়ে খালি পেটে খাওয়া কতটুক কার্যকর
স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানোর জন্য সকালে খালি পেটে খাওয়ার আদর্শ খাবার গুলোর মধ্যে কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়া অন্যতম একটি। মূলত এর কারণ হলো কিসমিসের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে উচ্চ ক্যালরি থাকে, যা আমাদের শরীরের শোষণ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে যাদের শারীরিকভাবে খুবই দুর্বল তাদের শরীরকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি মোটা হওয়ার জন্য কিসমিস বেশ উপকারী একটি খাবার হতে পারে।
মূলত কিসমিস আমাদের শরীরের স্তরকে বাড়িয়ে খাবারের হজমের প্রক্রিয়াকে আরো সুস্থভাবে সচল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যার ফলে দেখা যায় যে কোন খাবার গ্রহণ করার পর এটি আমাদের শরীরে খুব সহজেই হজম হয়ে শোষিত হয়। ফলে আমাদের ওজন বাড়ার আশঙ্কাও ধীরে ধীরে সুগম হতে থাকে। তাই ওজন বাড়ানোর জন্য খালি পেটে কিসমিস খাওয়া আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তবে এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে হজমজনিত সমস্যা হতে পারে, তাই অন্তত স্বাস্থ্যের জন্য অতিরিক্ত পরিমাণে কিসমিস খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
রাতে কি খেলে দ্রুত ওজন বাড়ে
ওজন বাড়ানোর জন্য রাতে ভারী ,উচ্চ ক্যালোরি এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারগুলো খাওয়া অত্যন্ত কার্যকরী। ওজন বাড়ানোর জন্য রাতের খাবারের মধ্যভাত, রুটি এবং আলুর মতো কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার রাখা বেশ জরুরি। কেননা এ সকল খাবার শরীরের শক্তি যোগায় এবং ক্যালরি বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডাল, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ইত্যাদি। এগুলো মূলত শরীরের পেশি গঠনের সাহায্য করে, যা স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়াতে সহায়ক।
আরো পড়ুনঃ মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবার
এছাড়াও আপনি চাইলে রাতের খাবারের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ফলমূল যেমন আম, কলা, খেজুর এ ধরনের ড্রাইভফুডস ইত্যাদি রাখতে পারেন। এগুলো মূলত অত্যন্ত ক্যালোরি সম্পন্ন খাবার যা ওজন বাড়ানোর জন্য বেশ কার্যকরী। বিশেষ করে রাতের বেলায় মোটা হওয়ার জন্য যেকোনো খাবার খাওয়ার আগে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে ওই খাবারের পুষ্টিগুণ, কতটুকু ক্যালোরি থাকে এবং এর পরিমাণের দিকে।
কেননা রাতে অতিরিক্ত পরিমাণে খাবার খেলে ওজন বাড়ার যেমন ভূমিকা থাকে ঠিক তেমনি কিছু ক্ষেত্রে বদহজম হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।যা আপনার জন্য সুস্থতার ঝুঁকি থাকতে পারে। সর্বোপরি রাতে উচ্চ ক্যালোরি সম্পন্ন স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম এবং হালকা ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরে ওজন বাড়ানোর প্রক্রিয়াকে আরো দ্রুতগামী করে তোলা সম্ভব।
এক মাসে কত কেজি ওজন বাড়ানো সম্ভব
সাধারণত ওজন বাড়ানোর প্রক্রিয়া অত্যন্ত একটি ধীরগতির উপক্রম। কেননা শরীরে খুব দ্রুত সময়ে ওজন বাড়ানো যায় না, এটি সাপ্তাহিক বা মাসিক সময় নিয়ে থাকে। মূলত ওজন বাড়ার এই প্রক্রিয়াটি একেকজনের একেক রকম হয়, কারো এক মাসেই ওজন বৃদ্ধি হয়ে যায় আবার কারো ছয় মাস সময়েও পর্যাপ্ত পরিমাণে ওজন বাড়ে না। তবে এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে খাদ্য, তালিকা ডায়েট এবং তার জীবন যাপনের উপর।
সাধারনত দ্রুত সময়ে ওজন বৃদ্ধি করার জন্য একজন ব্যক্তির শরীরের প্রয়োজনের তুলনায় ৩০০ থেকে ৪০০ ক্যালোরি বেশি গ্রহণ করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে যদি আপনি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালরি গ্রহণ করেন, তাহলে এক মাসে সর্বোচ্চ ৪ থেকে ৬ কেজি পর্যন্ত ওজন বাড়াতে পারবেন। তবে আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ করলে শরীরে চর্বি বাড়তে পারে যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো না।
তাই স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানোর জন্য আপনাকে প্রতিদিন ভালো প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত খাবার খেতে হবে। প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত খাবার যেমন দু্ধ, ডিম, মাছ, মাংস, বাদাম, কলা ইত্যাদি। এ সকল খাবার খেলে ধীর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনার ওজন স্বাস্থ্যসম্মতভাবে বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও আপনি যদি খাবার গ্রহণ করার পাশাপাশি প্রতিদিন কিছু সময় ব্যায়াম করেন, তাহলে আপনার শরীরে ক্ষতিকর চর্বি বৃদ্ধি হবে না বরং শরীরের পেশি গঠন হয়ে স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বৃদ্ধি পাবে।
ওজন বাড়ানোর ব্যায়াম
ওজন বাড়ানোর জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করার পাশাপাশি সঠিক ব্যায়াম করাও জরুরী। কেননা এগুলো শরীরের ক্ষতিকর চর্বি কমিয়ে স্বাস্থ্যকরভাবে ওজন বাড়াতে সহায়তা করে। এ ক্ষেত্রে ওজন বাড়ানোর জন্য কয়েকটি ব্যায়াম রয়েছে যেমন স্কোয়াড, পুশ আপ এবং প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ মিনিট হাঁটাহাঁটি করা ইত্যাদি। মূলত এই সকল ব্যায়াম করলে শরীরের পেশী বৃদ্ধি পায়, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। তবে আপনাকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে ওজন বৃদ্ধি করতে ব্যায়ামের পাশাপাশি বিশ্রামেরও প্রয়োজন অনেক।
শরীরে ওজন বৃদ্ধি না হওয়ার কারণ
আমরা অনেকেই আছি প্রতিদিন নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে প্রচুর পরিমাণে খাওয়ার পরেও ওজন বৃদ্ধি পায় না, যা কিছু কিছু সময় আমাদের হতাশার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মূলত সবকিছু ঠিক থাকার পরেও ওজন না বাড়ার কারণে বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে, যেই কারণগুলোর মধ্যে কারণে ওজন বাড়ার স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা অবলম্বন করার পরেও ওজন বৃদ্ধি করা যায় না, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো।
.webp)
অতিরিক্ত পরিশ্রম জনিত কাজ করাঃ ওজন না বাড়ার পেছনে অন্যতম কারণ গুলোর মধ্যে একটি হল অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করা। এক্ষেত্রে আমরা যদি আমাদের সঠিক খাদ্য তালিকাসহ ওজন বাড়ার সব প্রক্রিয়া সঠিকভাবে অবলম্বন করি, পাশাপাশি যদি অতিরিক্ত পরিশ্রমজনিত কাজ করি। তাহলে আমাদের শরীরে যে ক্যালোরি যোগ হয়, তা পরিশ্রম করার মাধ্যমে আবার কমে যায়। যার ফলে আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধি পায় না। এক্ষেত্রে ওজন জন্য আমাদের শরীরে ক্যালরি গ্রহণ করার পাশাপাশি পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং পরিশ্রমের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ আপনার শরীর যে অসাধারণ তার কিছু প্রমাণ
হরমোন জনিত সমস্যাঃ সাধারণত শরীরের হরমোনাল ব্যালেন্স ঠিক না থাকলে ওজন বাড়ানোর প্রক্রিয়াটি অনেক কঠিন হয়ে যায়। বিশেষ করে শরীরে হাইপারথাইরেডিযম হরমোন সমস্যা থাকলে শরীর দ্রুত ক্যালরি পোড়ায়, ফলে ওজন বৃদ্ধি পায় না। তাই ওজন বাড়ানোর জন্য এই সমস্যাটির সমাধান করতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।
স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানো গুরুত্বপূর্ণ কেন
দীর্ঘস্থায়ী সুস্থ থাকার জন্য স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানোর প্রক্রিয়াটি অবলম্বন না করলে আপনার শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে যাবে, যা আপনার পরবর্তী সমস্যা ডায়াবেটিস বা অন্যান্য রোগ সৃষ্টি করতে পারে। সর্বোপরি স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বৃদ্ধি করলে আপনি যে ফলাফল গুলি পাবেন তা আপনার শরীরের জন্য দীর্ঘস্থায়ী এবং উপকারী হবে। ফলে আপনি একটি শক্তিশালী এবং সুস্থ জীবন যাপন অবলম্বন করতে পারবেন।
লেখক এর শেষ কথা
সাধারণত দ্রুত সময়ে অস্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়ানোর চেয়ে ধীরে ধীরে স্বাস্থ্যকরভাবে ওজন বৃদ্ধি করাই আমাদের সুস্থতার জন্য বেশি কার্যকর। তাই সুস্থভাবে ওজন বৃদ্ধি করার জন্য খাবারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকার মধ্যে সকালের খালি পেটে খাবার গুলো ওজন বাড়াতে বেশি কার্যকর। তাই আমাদের প্রতিদিন সকালে খালি পেটে প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর এবং উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এরকম আরো স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।37912
বাংলা লিপির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url