জন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন
মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবারজন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন আপনি কি এ বিষয়ে জানতে আগ্রহী। তাহলে আজকের আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। মূলত আজকের আর্টিকেলে আমরা জন্ডিস মানুষের শরীরে কেন হয় এবং এর লক্ষণসমূহ ও প্রতিকার করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
জন্ডিস সাধারণত সরাসরি কোন রোগ নয়, মূলত শরীরের অন্য কোন রোগের উপসর্গের নামই হলো জন্ডিস। এক্ষেত্রে এই জন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন তা জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সাথেই থাকুন।পোস্ট সূচিপত্রঃ জন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন
- জন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন
- জন্ডিস কি
- জন্ডিস মানুষের শরীরে কেন হয়
- জন্ডিসের লক্ষণসমূহ
- জন্ডিস কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়
- জন্ডিস হলে কি খাবেন আর কি খাবেন না
- জন্ডিস হলে কোন ওষুধ খেতে হবে
- জন্ডিস হলে কিভাবে স্যালাইন খাবেন
- জন্ডিস হলে কোন সময় হাসপাতালে যেতে হবে
- লেখকের শেষ কথা
জন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন
জন্ডিস হল আমাদের শরীরের সাধারণ একটি স্বাস্থ্য সমস্যা, যেই সমস্যাটি শরীরের রক্তে বিলুরুবিনের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার কারণে ঘটে থাকে। জন্ডিস সাধারণত লিভারের কার্যকারিতার সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। জন্ডিস মূলত নির্দিষ্ট কোন লক্ষণের উপর নির্ভর করে থাকে না, কারণ অনেক সময় জন্ডিসের অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আমরা অনেকেই জন্ডিসের প্রাথমিক লক্ষণগুলো চিনতে পারিনা।
আরো পড়ুনঃ অতিরিক্ত টেনশন দূর করার উপায়
যার ফলে সঠিক সময়ে সচেতনতা অবলম্বনের মাধ্যমে জন্ডিসের সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারি না। যা পরবর্তীতে আমাদের স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা পরিচালনায় বাধাগ্রস্ত করে। এক্ষেত্রে আমাদের জন্ডিস প্রতিরোধ করে স্বাস্থ্যসম্মত জীবন পরিচালনা করতে, জন্ডিস হলে করণীয় কি তা সঠিকভাবে অবলম্বন করতে হবে। তাই চলুন আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন এবং জন্ডিসের লক্ষণ ও শনাক্ত করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
জন্ডিস কি
আজকের এয়ারটিকেলের শুরুতেই আমরা জানবো জন্ডিস কি ? সাধার মত আমাদের শরীরে একই সঙ্গে চোখের রং এবং প্রস্রাবের রং হলুদ হয়ে যাওয়া, সাথে সিরাম বেলেডুবিন অর্থাৎ রক্তের বেলেডুবিনের মাত্রা যদি দুই কিংবা তিন মিলিগ্রামের বেশি হয়, তখনই আমরা তাকে জন্ডিস বলবো।এখন আমরা জানবো জন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন ? সাধারণত এই জন্ডিস হলে আমরা বুঝতে পারবো যে আমাদের খাবারে অরুচি হবে,পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার খেতে ভালো লাগবে না এবং এর পাশাপাশি শরীর মারাত্মকভাবে দুর্বল লাগবে। এই ইঙ্গিত গুলো একজন মানুষের শরীরে দেখা দিলেই তা জন্ডিস হিসেবে বিবেচিত হয়।
জন্ডিস মানুষের শরীরে কেন হয়
জন্ডিস মূলত আমাদের সমাজ জীবনের শিশু বয়স থেকে শুরু করে বয়োজ্যেষ্ঠ পর্যন্ত সবারই জীবনে কোন না কোন এক সময় জন্ডিসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে। এছাড়াও কিছু কিছু সময় দেখা যায় শিশু বাচ্চার জন্মের পরেই তাদের শরীরে জন্ডিসের প্রভাব দেখা দেয়। জন্ডিস সাধারণত স্বল্প মেয়াদী এবং সহজেই চিকিৎসা জনিত একটি রোগ। যে রোগটি মূলত মানুষের শরীরে তিনটি কারণে হয়ে থাকে। কারণ তিনটি নিচে উল্লেখ করা হলো।
হেপাটাইটিস জন্ডিসঃ সাধারণত কোন মানুষের লিভারের কোষ যদি কোন কারনে আঘাত প্রাপ্ত অথবা নষ্ট হয়ে যাওয়ার প্রদাহ হয়। তখন তার শরীরে রক্তের বেলুড়োবিনের মাত্রা বেড়ে যায়, যার ফলে দেখা যায় জন্ডিস এর প্রদাহ সমূহ তার শরীরে দেখা যায়। এটি মূলত হেপাটাইটিস জন্ডিস নামে পরিচিত।অবস্থকার্টিব জন্ডিসঃ কোন ব্যক্তির প্রিত্তনালীতে যদি কোন কারণে পিত্তপ্রবাহে বাধাগ্রস্ত হয় যেমন টিউমারের জন্য, কোন পাথরের জন্য অথবা কৃমি যদি আটকে থাকার জন্য। এক্ষেত্রে তার অবস্থাকার্টিব জন্ডিস দেখা দিতে পারে। মোটকথা অবস্থাকার্টিব জন্ডিস হল এমন একটি জন্ডিস যা সাধারণত পিত্তনালীতে বাধাগ্রস্ত হওয়ার কারণে হয়।
হিমালাইটিং জন্ডিসঃ মানুষের শরীরে রক্তের যে লোহিত কণিকা থাকে, সেই লোহিত কণিকা যদি কোন ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা অন্য কোন কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে অথবা লোহিত কণিকা যদি তার আয়ুষ্কাল পূর্ণ হওয়ার আগেই ভেঙে যায়। তাহলে এই হিমালয়টিং জন্ডিস তার শরীরে দেখা দিতে পারে। মূলত এই জন্ডিস টি রক্তের রোগের কারণেই হয়ে থাকে।
জন্ডিসের লক্ষণসমূহ
জন্ডিস সাধারণত সরাসরি কোন রোগ নয়, এটি শরীরের অন্য যে কোন একটি রোগের উপসর্গ মাত্র। যেমন আমাদের শরীরে যদি অন্য কোন ধরনের রোগ হয়ে থাকে যেমন লিভারের সমস্যা, প্রিত্তোনালীতে বাধাগ্রস্ত হওয়া অথবা লোহিত রক্তকণিকা আয়ুষ্কাল পূর্ণ হওয়ার আগেই তা ভেঙে যাওয়া ইত্যাদি। সাধারণত এই ধরনের রোগের যে উপসর্গগুলো দেখা দেয় তাই জন্ডিস নামে পরিচিত।
আরো পড়ুনঃ বড়দের খিঁচুনি হওয়ার ৫টি কারণ
তবে এই জন্ডিস হলে আমাদের শরীরে বেশ কিছু লক্ষণ দেখা দেয়, যার মাধ্যমে বোঝা যায় যে এটি জন্ডিসের প্রদাহ। লক্ষণসমূহ যেমন ত্বক ও চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া, গারো রংয়ের প্রস্রাব হওয়া, অতিরিক্ত চুলকানি হওয়া, শরীরে ক্লান্তি এবং দুর্বলতা অনুভব করা এবং পেট ব্যাথা হওয়া ইত্যাদি। মূলত এই প্রভাব গুলোই জন্ডিসের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। তবে জন্ডিসের সবচেয়ে মারাত্মক এবং ক্ষতিকর লক্ষণ হলো লিভারের সমস্যার কারণে পেটের বাম দিকে ফুলে যাওয়া এবং অতিরিক্ত পেট ব্যথা অনুভব হওয়া।
জন্ডিস কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়
মূলত জন্ডিস হওয়ার প্রধান কারণ হলো শরীরের রক্তের লোহিত রক্ত কণিকা বাধাগ্রস্ত হওয়া। সুতরাং আমাদের জন্ডিস প্রতিরোধ করতে হলে সর্বপ্রথম আমাদের শরীরের লোহিত রক্তকণিকা সচল রাখতে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে হবে। এর পাশাপাশি ঘরোয়া কিছু সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণে শারীরিক বিশ্রাম নেওয়া, মানসিক চাপ কমানো, সুষুম খাবার গ্রহণ করা ইত্যাদি।
এরপরেও যদি জন্ডিস হওয়ার পর সহজে তা প্রতিরোধ করা না যায্ তাহলে দ্রুত হেপাটাইটিস বি এবং হেপাটাইটিস সি এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই জন্ডিস সহজেই ঘরোয়া কিছু স্বাস্থ্য সচেতনতার মাধ্যমেই প্রতিরোধ করা যায়, তবে অতিরিক্ত হারে এর প্রভাব দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হয়।
জন্ডিস হলে কি খাবেন আর কি খাবেন না
আমরা জানি জন্ডিস সাধারণত রক্তের বেলুরুবিনের মাত্রা অধিকারে বেড়ে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আমাদের এমন কিছু খাবার গ্রহণ করতে হবে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং রক্তের বেলুড়বিন নিয়ন্ত্রণ রেখে জন্ডিস প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। খাবারগুলো যেমন মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু , গাজর, টমেটো এবং ব্রকলি ইত্যাদি।
এই ধরনের সবজি জাতীয় খাবার জন্ডিস রোগীর জন্য খুবই ভালো। পাশাপাশি তরমুজ, আনারস, কলা এবং পাকা আম এই ধরনের সহজপাচ্য খাবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা বিশেষ কার্যকরী। কারণ এগুলো শরীরে সহজেই হজম হয়ে যায় এবং রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে জন্ডিস প্রতিরোধ করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তবে এক্ষেত্রে দুগ্ধ জাতীয় খাবার যেমন দই, পনির,এবং মাঠা ইত্যাদি এই সকল খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। এগুলো মূলত জন্ডিসের রোগীর স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
জন্ডিস হলে কোন ওষুধ খেতে হবে
জন্ডিস মূলত এমন একটি রোগের প্রক্রিয়া যা সাধারণত স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা অবলম্বন করার মাধ্যমে সহজেই প্রতিরোধ করা যায়। তবে কিছু ক্ষেত্রে এর প্রতিক্রিয়া স্বাস্থ্যের উপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি চাইলে দ্রুত এটি নিরাময় করতে আয়রন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন। কেননা এটি আপনার শরীরে আয়রন বৃদ্ধি করে অ্যানিমিয়া সম্পর্কিত জন্ডিস প্রতিরোধ করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।
তবে হেপাটাইটিস সম্পর্কিত জন্ডিস প্রতিরোধ করতে এন্টিভাইরাল ঔষদের প্রয়োজন হতে পারে। তবে যেকোনো ওষুধ সেবন করে জন্ডিস প্রতিরোধ করার জন্য আগে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কেননা এক্ষেত্রে আপনি যদি ভুল কোন ঔষধ সেবন করেন, তাহলে তা শরীরের উপর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে, যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
জন্ডিস হলে কিভাবে স্যালাইন খাবেন
জন্ডিস মূলত একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যেই সমস্যাটি লিভারের দুর্বলতার কারণে হয়ে থাকে। এসময়ে মানুষের শরীরে অধিকারে পানি শূন্যতা দেখা দিয়ে থাকে, যা শরীর দুর্বলতার অন্যতম কারণ। তাই জন্ডিসের সময় শরীরকে সুস্থ এবং কর্মক্ষম রাখতে স্যালাইন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সাধারণত জন্ডিস হলে ওর স্যালাইন খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী, এবং এটি যেকোনো ওষুধের দোকানে খুব সহজে পাওয়া যায়।
এক্ষেত্রে আপনি যদি ওর স্যালাইন না পান তাহলে বাড়িতেও স্যালাইন তৈরি করতে পারবেন। যেমন বাড়িতে স্যালাইন বানানোর জন্য এক লিটার বিশুদ্ধ পানিতে এক চা চামচ চিনি এবং আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে স্যালাইন তৈরি করতে পারেন। এটিও মূলত জন্ডিসের সময় শরীরের পানি শূন্যতা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এ ক্ষেত্রে আমাদের অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকতে পারে স্যালাইন খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি কি ?সাধারণত স্যালাইন খাওয়ার ক্ষেত্রে কয়েকটি নিয়ম অবলম্বন করলে, তা শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য বেশি কার্যকরী হয়, যেমন একবারে খুব বেশি স্যালাইন না খেয়ে ধীরে ধীরে ছোট ছোট চুমুকে খাওয়া, সাধারণ তাপমাত্রার স্যালাইন খাওয়া এবং খাবার খাওয়ার আগে খালি পেটে স্যালাইন না খাওয়া, কেননা স্যালাইন খালি পেটে খেলে এটি পেটের হজম শক্তিতে বাধা প্রদান করতে পারে।
মোটকথা জন্ডিস হলে শরীরের পানির পরিমাণ ঠিক রাখা গুরুত্বপূর্ণ, আর এই পানির পরিমাণ ঠিক রাখতে সঠিক পরিমাণে স্যালাইন খেলে এটি স্বাস্থ্যের জন্য আরও উপকারী হবে। তবে জন্ডিস হওয়ার পরেও যদি শারীরিক অবস্থা ধীরে ধীরে খারাপের দিকে যায়, তবে দেরি না করে জন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন এ বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
জন্ডিস হলে কোন সময় হাসপাতালে যেতে হবে
সাধারণত জন্ডিস একটি সহজেই চিকিৎসা জনিত রোগ। কেননা জন্ডিসের ক্ষেত্রে সাধারণ বিশ্রাম, পর্যাপ্ত পানি পানি এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে ধীরে ধীরে সুস্থ হওয়া সম্ভব। তবে কিছু ক্ষেত্রে এর প্রভাব শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর গুরুতরভাবে পড়তে পারে, যেখানে দেরি না করে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া অত্যন্ত জরুরী। যেমন জন্ডিসের ক্ষেত্রে যদি শরীর প্রচন্ড দুর্বল হয়ে যায়, নিয়মিত মাথা ঘুরে এবং অজ্ঞান হওয়ার উপক্রম তৈরি হয় তাহলে এটি বিপদের সংকেত হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ সকালে ব্যায়াম করার ১০ টি উপকারিতা
এছাড়াও রোগী যদি বারবার বমি করতে থাকে এবং কোন খাবার বা তরল গ্রহণ করতে না পারে, তবে তা দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষ করে জন্ডিসের সবচেয়ে বিপদজনক লক্ষণ হলো পেটের ডান দিকে তীব্র ব্যথা হওয়া এবং অধিকারের পেট ফুলে যাওয়া। এটি মূলত লিভারে সমস্যার গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। তাই জন্ডিস হওয়ার পর এ ধরনের উপক্রম যদি কোন মানুষের শরীরে দেখা দেয়, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে হাসপাতালে যাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা সঠিক সময়ে এটি প্রতিরোধের ব্যবস্থা না গ্রহণ করলে, পরবর্তীতে এটি শরীরের স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।
লেখকের শেষ কথা
জন্ডিস মূলত আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যেটি মূলত অবলম্বন করলে আমাদের স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার উপর মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। তাই শরীরের জন্ডিসের কোন লক্ষণ দেখা দিলে আমাদের দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরী। কেননা সময়মতো রোগ সনাক্ত করে চিকিৎসা গ্রহণ করলেই জন্ডিস থেকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ হওয়া সম্ভব। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জন্ডিস হলে কি করে বুঝবেন এ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এরকম আরো স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।37912
.webp)
বাংলা লিপির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url