রাতে ভালো ঘুম আসার ঘরোয়া টিপস

ঘুম থেকে উঠলে বুক ধড়ফড় করার কারন জানুনরাতে ভালো ঘুম আসার ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যে। তাই এই বিষয়ে সকল কিছু জেনে নিন। তাহলে ভালো করে রাতে ঘুমাতে পারবেন।

ঘুম- আসার- ব্যায়াম

অনেকেই বিভিন্ন কারনে রাতে ভালো করে ঘুমাতে পারেন না। অনেকেই অনেক সমস্যা ভূগে থাকেন। তাই আপনি যদি রাতে ভালো করে ঘুমাতে চান তাহলে জেনে নিন রাতে ভালো ঘুম আসার ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্র : রাতে ভালো ঘুম আসার ঘরোয়া টিপস

রাতে ভালো ঘুম আসার ঘরোয়া টিপস

অনেকেই রাতে না ঘুমানোর সমস্যা ভূগে থাকেন। শরীর কে যদি সুস্থ রাখতে চান তাহলে আপনার প্রয়োজন হবে পর্যাপ্ত ঘুৃমের। সময় মতো ও পর্যাপ্ত পরিমাণ যদি ঘুমান তাহলে আপনার সকল অঙ্গ গুলো সঠিক ভাবে কাজ করবে এবং সকল মেটাবলিক ক্রিয়া গুলো ভালো ভাবে সম্পন্ন হবে। কিন্তু অনেকেই ভালো ভাবে ঘুমাতে পারেন না। অনিদ্রা সমস্যায় ভূগে থাকেন অনেকেই। তাই আপনি যদি রাতে ভালো ভাবে ঘুমাতে চান তাহলে বেশ কিছু নিয়ম আপনার ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে। চলুন ভালো ঘুম হওয়ার জন্যে কিছু টিপস সম্পর্কে জেনে নিই।

১. আলো বন্ধ রাখুন বা কম তীব্রতার আলো ব্যবহার
অনেকেই রয়েছেন যারা আলো জ্বলে থাকলে ঘুমাতে পারেন না। তারা ঘরের লাইট অফ করে ঘুমাতে যেতে পারেন। তাহলে রাতে পর্যাপ্ত ঘুমাতে পারবেন। আবার অনেকেই আলো জ্বালিয়ে রেখেই ঘুমিয়ে পড়েন। আপনি যদি ঘরে আলো জ্বালিয়ে ঘুমাতে চান তাহলে কম তীব্রতার আলো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি লাল আলোর লাইট ব্যবহার করতে পারেন।
ঘুম- আসার- ব্যায়াম
কেননা লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশী হওয়ার কারণে শক্তি কম হয়ে থাকে। তাই আলো যদি জ্বালিয়ে রাখতে চান তাহলে লাল আলো জ্বালিয়ে রাখেন। এটি আপনাকে ঘুমাতে সাহায্য করবে এবং পাশাপাশি এই আলো মেলাটনিন নিঃসরণ বাড়ায়। যার ফলে ঘুমাতে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়।

২. ইলেকট্রনিক ডিভাইস দূরে রাখুন
ইলেকট্রনিক ডিভাইস গুলো দূরে রেখে ঘুমান। তাহলে এই গুলো থেকে যে ক্ষতিকারক রেডিয়েশন বের হয়ে আসে এই গুলো নিজে কে মুক্ত রাখতে পারবেন। ইলেকট্রনিক ডিভাইস গুলোর মধ্যে হলো টিভি, ফোন ইত্যাদি। এই গুলোর রেডিয়েশন আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। পাশাপাশি এই গুলো ভালো ঘুম হওয়ার ব্যাঘাত ঘটিয়ে থাকে। তাই এই গুলো কে ঘুমানোর এক ঘন্টা আগেই যথা সম্ভন দূরে রাখুন।

৩. ঘুমানোর আগে কফি না খাওয়া
আপনি যখন ঘুমাতে যাবেন তার ৪ বা ৫ ঘন্টা আগে থেকেই কফি খাওয়া থেকে নিজে কে বিরত রাখুন। যদি কফি পান করেন তাহলে এটি আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাবে। যার ফলে আপনার ঘুমাতে সমস্যা হবে বা ভালো ঘুম হবে না। এর পাশাপাশি সকল চিন্ত ভাবনা থেকেও নিজে কে দূরে রাখবেন।

৪. ক্লান্ত থাকলে গোসল করা
আপনি সারা দিন অনেক কাজ করে থাকেন এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অনেক ক্লান্তি অনুভব করে থাকেন তাহলে গরম পানি ব্যবহার করে গোসল করে নিন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে হালকা করে গরম পানি করে নিন। এতে করে ক্লান্তি ভাব দূর হয়ে যাবে। ফলে আপনি ভালো একটা ঘুম দিতে পারবেন।

৫. খাবার খাওয়া
আপনি যদি ঘুমাতে যাওয়ার আগে কোনো কিছু খেতে চান তাহলে বাদাম কিংবা দই খেতে পারেন। এটি আপনাকে ঘুমাতে সাহায্য করবে। এটি মেলাটনিন নিঃসরণ করতেও সাহায্য করে থাকে। তা ছাড়া এর সাথে আপনি কলা, মধু, মিষ্টি আলু, স্যুপ ইত্যাদি জাতীয় খাবার গুলো খেতে পারেন। এই জাতীয় খাবার গুলো আপনাকে ঘুমাতে সাহায্য করবে।

৬. মেডিটেশন করা
আপনি যদি দীর্ঘ দিন যাবত ধরে ঘুমের সমস্যায় ভূগে থাকেন তাহলে আপনার উচিত হবে মেডিটেশন করা। অনেক দিন ধরে ঘুমের সমস্যা থাকার ফলে তা শরীরের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। এতে আপনার স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে।
তাই ভালো ঘুমের জন্যে আপনি যোগ ব্যায়াম করতে পারেন। ঘুমাতে যাওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগে আপনি চাইলে অল্প পরিমাণে মেডিটেশন করে নিতে পারেন। এর ফলে আপনার পক্ষে ভালো মানের ঘুম দেওয়া সম্ভন হবে।

ঘুম ভালো না হওয়ার কারণ

রাতে ভালো ঘুম আসার ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে জানুন। রাতে আপনার বিভিন্ন কারনে ঘুমের সমস্যা থাকতে পারে। এটি নির্ভর করে আপনার জীবন যাত্রা কেমন তার উপরে। অনেকেই বিভিন্ন কারনে রাতে ঘুমের সমস্যা ভূগে থাকেন। তাই তাদের উচিত হবে লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করে নেওয়া। অধিকাংশ ক্ষেত্রে রাতে ঘুম না হওয়ার কারন হিসেবে উল্লেখ করা যেতে তাদের লাইফ স্টাইল কে। আপনার যদি রাতে ঘুম না হয়ে থাকে তাহলে জেনে তার উল্লেখ যোগ্য কিছু কারণ সম্পর্কে।

  • আপনি যদি অনিয়মিত ভাবে জীবন যাপন করে থাকেন তাহলে তা আপনার ঘুম না হওয়ার কারণ হতে পারেন। আমাদের বডির একটা ক্লক বা ঘড়ি রয়েছে। এটি আপনাকে আপনার করা কাজ গুলো অর্থাৎ আপনার যে অভ্যাস রয়েছে তার দিকে প্রভাবিত করে থাকে। ছোট করে বলতে গেলে আমি প্রতিদিন রাত আটায় ঘুমিয়ে যাই। তাই প্রতিদিন রাত আটটার সময়ই আমার চোখ দুটি ঘুমে বন্ধ হয়ে আসে কিংবা এই সময়ে শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তেমনি আপনি যদি দীর্ঘ দিন যাবৎ রাতে না ঘুমিয়ে থাকেন তা ঘুমের ব্যাঘাতের কারন হতে পারে।
  • চা কিংবা ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় পান করার ফলে ঘুম আসে না। তাই আপনার এই ধরণের কোনো অভ্যাস থেকে থাকলে তা পরিত্রাণ লাভ করুন।
  • নিজের ব্যবহার করা ইলেকট্রনিক ডিভাইস গুলো ঘুমানোর জায়গা থেকে দূরে রাখুন। এই গুলো থেকে রেডিয়েশন তৈরি হয়।
  • আপনার যদি কোনো ধরণের মানসিক চাপ থাকে অর্থাৎ আপনি স্ট্রেসে থাকলে আপনার ঘুম আসবে না। তাই নিজে কে হালকা রাখুন এবং স্ট্রেস বা দুশ্চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসুন।
  • কোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকলে তা আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটার কারন হতে পারে। অ্যাসিড রিফ্লাক্স, পেঁট ফাঁপা কিংবা কোনো শরীরিক ব্যাথা থাকলে তা আপনার ঘুম নষ্ট করার কারণ হতে পারে।
  • আপনি যদি একটা অস্বস্তিকর পরিবেশে ঘুমানোর ব্যবস্থা করে থাকেন তাহলে আপনার ঘুম আসতে নাই পারে। ভালো ঘুমানোর জন্যে সুন্দর ও স্বস্তিকর একটি পরিবেশের ব্যবস্থা করুন।
  • বিভিন্ন ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারনে আপনার ঘুমের সমস্যা হতে পারে৷ তাই এই বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
  • বিভিন্ন জেনেটিক কারণেও আপনার ঘুমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।

রাতে না ঘুমালে কি হয়

রাতে যদি আপনি না ঘুমান তাহলে আপনার বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। পৃথিবীর হরেক রকমের মানুষের জীবন যাত্রা ভিন্ন। একজন ঘুম ছাড়তে পারে না আর অন্যজন ঘুমাতে পারে না। বেশী ঘুমালে যেমন সমস্যা হয় ঠিক তেমনি কম ঘুমালেও সমস্যা হয়। না ঘুমালে আপনার বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই গুলো সম্পর্কে জেনে নিন।

আপনি যখন ঘুমিয়ে পড়েন তখন আপনার অঙ্গ গুলো কিছুটা বিশ্রামে থাকে। ঠিক তেমনি হলো হার্ট বা হৃদপিণ্ড। কিন্তু আপনি যদি পর্যাপ্ত না ঘুমিয়ে থাকেন তাহলে আপনার হৃদপিণ্ডে সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাকে বলা হয় কার্ডিওভাস্কুলার সমস্যা। তা ছাড়া যদি আপনি পর্যাপ্ত না ঘুমিয়ে থাকেন তাহলে ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি বেড়ে যায়। দীর্ঘদিন যাবত পর্যন্ত রাতে না ঘুমানোর ফলে শরীরে ইনস্যুলিন উৎপাদন ব্যবহৃত হতে পারে। এর ফলে আপনার ডায়াবেটিস এর সমস্যা দেখা দিতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা তৈরি হতে পারে সারা রাত না ঘুমিয়ে থাকার কারনে। আপনার শরীরেরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হতে থাকবে। মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থাও ক্ষয় হতে থাকবে।
হজমের সমস্যা বৃদ্ধির কারণ হতে পারে এটি। তাই রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। এতে নিজের স্বাভাবিক জীবন যাত্রা অব্যাহত থাকবে।

প্রাকৃতিক উপায়ে ঘুমানোর উপায়

রাতে ভালো ঘুম আসার ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে জেনেছেন। অনেকেই রয়েছেন যাদের ঘুম আসে না বলে বাজার থেকে নানা ধরণের ঔষুধ খেতে পারেন। কিন্তু আপনি চাইলে প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করে এই সকল ঔষধ না খেয়েই ঘুমিয়ে যেতে পারেন। আপনার যদি ঘুম না আসে তাহলে নিজেকে ক্লান্ত করে তুলুন। এর জন্যে আপনি কিছু সময় হাঁটাহাঁটি করতে পারেন। এর ফলে আপনার ঘুম আসবে। ক্যাফেইন জাতীয় খাবার গুলো খাওয়া বাদ দিন। তা ছাড়া শারীরিক পরিশ্রম ও যোগব্যায়াম করতে পারেন। যদি সারা দিন কাজ করে ক্লান্ত হয়ে থাকেন তাহলে হালকা গরম পানিতে গোসল করে নিন। এই গুলো আপনার ঘুম আসাতে সাহায্য করবে।

ঘুম আসার ব্যায়াম

আপনার যদি ঘুম না আসে তাহলে বিভিন্ন উপায়ে ঘুম নিয়ে আসার চেষ্টা করে থাকেন। এর জন্যে নিজে কে ক্লান্ত করার জন্যে অনেক সময় বিভিন্ন ব্যায়াম করে থাকেন। ফলে এই গুলো আপনাকে ঘুমাতে সাহায্য করে থাকে। আপনি অ্যারোবিক ব্যায়াম করতে পারেন। এই গুলো ঘুম আসার জন্যে বেশ কার্যকরী৷ তা ছাড়া দড়ি লাফ, দোড়ানো, সাইক্লিং, অ্যারোবিক নৃত্য ইত্যাদি করতে পারেন।

ঘুম তাড়ানোর উপায়

রাতে ভালো ঘুম আসার ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে জেনেছেন। পড়তে গেলে বই এর দিকে তাকিয়ে থাকা যায় না।
চোখ একদম বন্ধ হয়ে আসে। এই ধরণের সমস্যায় থাকলে চোখ খোলা রাখা মানে ঘুম তাড়ানোর উপায় জেনে নিন।
  • পর্যাপ্ত পানি পান করা।
  • টেবিল থেকে উঠে অল্প হাঁটা।
  • একটানা অনেকক্ষণ যাবত না পড়াশোনা করা
  • জোরে জোরে পড়তে পারেন এবং লিখতে পারেন
  • আরাম করা থেকে বিরত থাকুন
  • বারবার মুখ ধুয়ে নিন
  • যদি ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাহলে একটু চোখ কে বিশ্রাম দিন
  • চুইং গাম খেতে পারেন
  • মিউজিক শুনতে পারেন

অতিরিক্ত ঘুম আসার কারণ

অনেকেই রয়েছেন যাদের সব সময় ঘুম পায়। বিভিন্ন কারনে এটি হতে পারে। যেমন পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া। ভারী খাবার খাওয়া। যদি অসুস্থ থাকেন তাহলেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ঘুম- আসার- ব্যায়াম
অবসাদে থাকলে ঘুম হতে পারে। আপনার শরীরে যদি পানির পরিমাণ বেশী থাকে তাহলে বেশী বেশী ঘুম আসতে পারে। এই সকল কারন গুলোর কারনে আপনার অতিরিক্ত ঘুম আসতে পারে।

কোন ভিটামিনের কারণে ঘুম কম হয়

রাতে আপনার ৭ থেকে ৮ ঘন্টা করে ঘুমের প্রয়োজন হয়। এর কম হলে তা শরীর খারাপ হওয়ার কারন হতে পারে। তাই পর্যাপ্ত ঘুমানো আপনার আমার সকলের জন্যেই খুবই জরুরী। কিছু ভিটামিনের অভাব হলে আপনার ঘুমে সমস্যা হতে পারে। তাই এই ভিটামিন গুলোর অভাব যদি পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনার ঘুম পর্যাপ্ত হবে। ভিটামিন ডি আপনার হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনাকে পর্যাপ্ত ঘুমাতে সাহায্য করে থাকে।

ভিটামিন ই তে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এটি কোষের সুস্থতা বজায় রাখার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পাশাপাশি ঘুমের সমস্যা দূর করে থাকে। আপনার বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা সমাধান করে ভালো মানের ঘুম হতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে ভিটামিন সি। ভিটামিন বি৬ ও ভিটামিন বি১২ আপনার ঘুমের জন্যে অনেক ভালো।

রাতে ঘুম না আসলে করণীয়

বিভিন্ন কারনে রাতে ঘুৃম আসে না। তাই আপনি যদি রাতে ঘুমাতে চান তাহলে বেশ কিছু কাজ করতে পারেন। রাতে ঘুমানোর জন্যে ব্যায়াম করতে পারেন। এটি আপনার শরীর কে ক্লান্ত করে তুলবে এবং আপনি ঘুমাতে পারবেন। ভালো ঘুমানোর জন্য অন্তত ১৫ মিনিট হলেও ব্যায়াম করে নিন। সারা দিন কাজ করে শরীর ক্লান্ত থাকলে হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিন। এই কাজ গুলো আপনাকে ঘুমাতে সাহায্য করবে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে রাতে ভালো ঘুম আসার ঘরোয়া টিপস সম্পর্কে। তাই আপনার যদি ভালো ঘুম না হয়ে থাকে তাহলে এই টিপস গুলো ফলো করুন। এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য থাকলে তা জানাতে পারেন। পাশাপাশি এটি নিজের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। 250109

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা লিপির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url