কি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়

 সকালে কলা খাওয়ার নিয়মকি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় এ সম্পর্কে আপনি কি জানতে চান। তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতেই এসেছেন, আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কোন খাবার গুলো খেলে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে মোটা হওয়া যায় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

কি-কি-খাবার-খেলে-মোটা-হওয়া-যায়
আমাদের অনেকেরই শরীরের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন অনেক কম থাকে। যা কিছু কিছু সময় দুশ্চিন্তার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই কি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় বা শরীরের ওজন স্বাস্থ্যসম্মতভাবে বাড়ানো যায় এ বিষয়ে জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সাথেই থাকুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ  কি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়

কি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়

কি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় এই বিষয়টি নিয়ে আমাদের অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকতে পারে। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে কোন কোন খাবার গুলো খেলে মোটা হওয়া যায়,মোটা হওয়ার জন্য সকালের নাস্তায় কি খাবেন, দুপুরের খাবারে কি খাবেন এবং রাতে কোন খাবারগুলো খেলে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে দীর্ঘস্থায়ীভাবে মোটা হওয়া যাবে,  মূলত এই বিষয়গুলো নিয়েই সম্পূর্ণ আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। 

এর পাশাপাশি কোন ধরনের ব্যায়াম করলে শরীরে দীর্ঘস্থায়ীভাবে ওজন বাড়াতে পারবেন, যেগুলো দীর্ঘস্থায়ীভাবে আপনার আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হবে, এ বিষয়গুলো নিয়েও আলোচনা করব। তাই চলুন আর দেরি না করে আমরা জেনে নেই কি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়, এ বিষয় নিয়ে আরো বিস্তারিত নিচে উল্লেখ করা হলো।

মোটা হতে সকালের নাস্তায় যে খাবারগুলো খাবেন

মোটা হওয়ার জন্য সকালের নাস্তার উপকারিতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাই সকালের নাস্তা থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টিগুণ পাওয়ার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যে খাবারগুলো যুক্ত করবেন তার মধ্যে রয়েছে দুধ, ডিম, কলা এবং খেজুর। বিশেষ করে দুধ রাখা বেশি কার্যকরী, কেননা আমাদের শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করতে যত ধরনের পুষ্টির দরকার হয়, দুধ মোটামুটি সব পুষ্টিগুন সরবরাহ করে থাকে।

আরো পড়ুনঃ লেবু খাবার ৩০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা 

যেমন দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে, যা আমাদের শরীরের হার মজমুত রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এছাড়াও দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ১২ আছে, যেগুলো শরীরের রক্ত তৈরিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে দুধের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি যে কোন খাবারের সাথেই খাওয়া যায়, যেটি আপনাকে খুব সহজেই মোটা হওয়ার জন্য কার্যকরীভাবে সহায়তা করবে।

এছাড়াও রয়েছে কলা, কলায় মূলত প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ৬ ও পর্যাপ্ত ফাইবার থাকে, যেগুলো মূলত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে হজম শক্তি বাড়াতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এটিও আমাদের দেশে খুব সহজলভ্য একটি ফল। তাই স্বাস্থ্যকর উপায় মোটা হওয়ার জন্য সকালের নাস্তায় দুধ বা কলা যোগ করা আপনার জন্য অনেকটাই সহজলভ্য হবে।

মোটা হওয়ার জন্য খেজুর কতটুকু উপকারী

স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে মোটা হওয়ার জন্য খেজুর একটি অসাধারণ ফল, কেননা খেজুরের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং ফলিক অ্যাসিড ইত্যাদি। মূলত এই উপাদান গুলো আমাদের হারের স্বাস্থ্য ভালো রেখে পর্যাপ্ত রক্ত উৎপাদন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মোটকথা খেজুরের মধ্যে যে ধরনের পুষ্টিগুণ রয়েছে, তা আমাদের স্বাস্থ্যের উপর কোন ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না। 

কি-কি-খাবার-খেলে-মোটা-হওয়া-যায়তাই আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় খেজুর যোগ করলে এটি মোটা হওয়ার পাশাপাশি শরীর, স্বাস্থ্য দুইটার জন্যই অত্যন্ত উপকারী হবে। সাধারণত খেজুর সব সময়ের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে বা নিয়মিত প্রতিদিনই খেতে হবে বিষয়টা এমন নয়, খেজুর মূলত স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী ফল, তাই আপনি যেকোনো সময় চাইলে এটি খেতে পারেন, তবে এটি সকালের নাস্তার সাথে খাওয়াই বেশি ভালো।

মোটা হওয়ার জন্য দুপুরের খাবারে যে সকল খাবার যুক্ত করবেন

প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় দুপুরের খাবারের সাথে ডাল রাখবেন, বিশেষ করে পাতলা ডালের পরিবর্তে ঘনডাল। ডাল মূলত মোটা হওয়ার জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার। কেননা ডালের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে, যেমন গরুর মাংস বা খাসির মাংসের মধ্যে যে সকল প্রোটিন আছে ডালের মধ্যে ঠিক ততটুকুই প্রোটিন আছে। এছাড়াও ডালের মধ্যে আছে আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ আরো অনেক ধরনের পুষ্টিগুণ। যে সবগুলোই শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এছাড়াও দুপুরে খাবারের পর চাইলে আপনি এক বাটি টক দই খেতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ মসুর ডালের ১০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা

যেহেতু দই দূধ থেকেই তৈরি হয়, তাই এটির মধ্যে আপনি দুধের সকল উপকারিতা পাবেন। এক্ষেত্রে মিষ্টি দইয়ের চেয়ে টক দই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হবে কেননা, মিষ্টি দইয়ের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি থাকে যেগুলো আপনার রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। তাই এটি এড়িয়ে চলাই ভালো। সর্বোপরি আপনি যদি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকার মধ্যে দুপুরের খাবারে ডাল অথবা টক দই যুক্ত করেন তাহলে এটি আপনার মোটা হওয়ার জন্য অত্যন্ত কার্যকরীভাবে সহায়তা করবে।

রাতের খাবারে যে সকল খাবার খেলে মোটা হবেন

রাতের খাবারে প্রোটিন ও আয়রন যুক্ত খাবার খাওয়া মোটা হওয়ার জন্য বেশি উপকারী। আয়রন ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন আলু, ডিম, লাল চাউলের ভাত, মধু এবং বিভিন্ন ধরনের ড্রাই ফুডস ইত্যাদি। রাতে সাধারণত শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য খাবারগুলো বেশি কার্যকরী ভূমিকা রাখে, কেননা যখন আপনি সারাদিন পরিশ্রম করার পর রাতে খাবার খেয়ে একটু হাঁটাচলা করে ঘুমাবেন তখন আপনার খাবারের পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণভাবে তা শরীরের উপর প্রয়োগ হবে, ওজন বৃদ্ধি পাবে।

এছাড়াও আপনি চাইলে রাতের খাবারে মুরগির মাংস রাখতে পারেন, অনেকেই মনে করেন গরু অথবা খাসির মাংস খাওয়া যেতে পারে এটি বেশি উপকারী হবে, তবে যেহেতু গরু এবং খাসির মাংসের মধ্যে অতিরিক্ত চর্বি থাকে, তাই এটি স্বাস্থ্যের উপর স্বাস্থ্যের ওপর কিছুটা প্রভাব ফেলতে পারে।তাই মুরগির মাংস খাওয়াই ভালো হবে। এছাড়াও উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার যেমন ছোলা, মটরশুঁটি বা বিভিন্ন ফলের রস,এগুলো রাতের খাবার রাখলে স্বাস্থ্যকরভাবে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যাবে।

মোটা হওয়ার জন্য বাদাম কতটুকু কার্যকর

স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হল বাদাম। এক্ষেত্রে আপনি যেকোনো ধরনের বাদাম খেতে পারেন, যেমন চীনা বাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তা বাদাম এবং কাজু বাদাম ইত্যাদি। মূলত এই সকল বাদামে অতিরিক্ত পরিমাণে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, মিনারেল, ভিটামিন ও ফাইবার আছে। যেগুলো শরীর সম্পূর্ণভাবে সুস্থ রেখে স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন সময় বাদাম খেতে পারেন যেমন সকালে নাস্তার সময়, দুপুরে বা রাতে খাবার পরে অথবা বিকেলে হালকা নাস্তা করার সময়। তবে অবশ্যই বাদাম খাওয়ার আগে লক্ষ্য রাখতে হবে এতে যেন কোন ধরনের উপাদান মিশ্রিত না থাকে, যেমন চিনি, লবণ ইত্যাদি। বিশেষ করে বাদাম কোন জায়গা থেকে কেনার আগেই এটি লক্ষ্য রাখবেন, কেননা বর্তমান সময়ে প্যাকেটজাত বেশিরভাগ বাদাম গুলোতেই চিনি অথবা লবণ মিশ্রিত থাকে। এছাড়াও আপনি চাইলে বাদামের সাথে কিসমিস মিশিয়ে খেতে পারেন এটিও ওজন বাড়ানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

সাগুদানা ও কাস্টার্ড খেলে কি আসলেই মোটা হওয়া যায়

বর্তমান সময়ে অনেকেই সাগুদানা ও কাস্টার্ড খেয়ে ওজন বাড়ানোর চিন্তা করেন। হ্যাঁ সাগুদানা ও কাস্টার্ড খেয়ে ওজন বাড়ানো যায়, তবে এটি না খাওয়াই ভালো। এখন আপনার প্রশ্ন থাকতে পারে যে যেহেতু ওজন বৃদ্ধি করা যায় তাহলে এটি খাওয়া ভালো হবে না কেন ? মূলত এর কারণ হলো সাগুদানা ও কাস্টার্ড এর মধ্যে পুরোটাই সর্করা থাকে, অর্থাৎ এটি মূলত যেকোনো এক ধরনের পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে। যেমন ১০০ গ্রাম সাগু দানার মধ্যে এক গ্রামেরও কম প্রোটিন ও ফ্যাট থাকে। 

আর ভিটামিন এবং মিনারেল একদম খুবই অল্প থাকে, তাই এটা অত্যাধিক পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার না। এটা খেলে হয়তো সাময়িকভাবে ওজন বাড়তে পারে, কিন্তু শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টি পায় না। যার ফলে মোটা হওয়ার পরেও শরীরে পুষ্টি কম থাকার একটা সম্ভাবনা থাকে। এর চেয়ে যে সকল খাবারে ওজন বাড়ে, পাশাপাশি এর পুষ্টিগুণ অনেক ওই সকল খাবার খাওয়াই স্বাস্থ্যের জন্য খাওয়াই ভালো হবে।

মোটা হওয়ার জন্য খাবারের সতর্কীকরণ

যেকোনো ধরনের খাবার খেয়ে মোটা হওয়ার আগে সর্বপ্রথম আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে, আপনার কি আসলেই ওজন বাড়ানোর প্রয়োজন। যেমন আপনার যদি স্বাভাবিকের চেয়ে বা শরীর উচ্চতার চেয়ে ওজন অধিকারে কম হয়, তাহলেই উক্ত ওজনের ঘাটতি পূরণ করার জন্য প্রচেষ্টা করতে হবে। সাধারণত ওজন কম হওয়ার ফলে একজন মানুষের শরীরে  বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা, সবসময় শরীরে দুর্বলতা অনুভব করা, আর মেয়েদের ক্ষেত্রে অনিয়মিতভাবে মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। 

কি-কি-খাবার-খেলে-মোটা-হওয়া-যায়যদি এই সকল সমস্যা গুলো আপনার দেখা যায়, তাহলে মোটা হওয়ার জন্য স্বাস্থ্যকর উপায় অবলম্বন করে ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করার প্রয়োজন আছে। তবে দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য কোন ধরনের সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করা মোটেও ঠিক না। কারণ তা পরবর্তীতে আপনার স্বাস্থ্যের উপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। এছাড়াও খাবার মোটা হওয়ার জন্য যেকোনো ধরনের খাবার গ্রহণ করার আগে আপনাকে অবশ্যই খাবারের পরিমাণ লক্ষ্য রাখতে হবে। 

কেননা অতিরিক্ত পরিমাণে খাবার গ্রহণ করলেই যে মোটা হওয়া সম্ভব, বিষয়টা এমন নয়। কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিমাণে খাবার গ্রহণ শরীরের উপর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে অসস্তি বা বদহজম হওয়া ইত্যাদি। তাই মোটা হওয়ার ক্ষেত্রে হোক বা অন্য যেকোনো কারণে খাবার গ্রহণ করার আগে অবশ্যই এর পরিমাণ, পুষ্টিগুণ এবং এর ক্ষতিকর বিষয়ে খেয়াল রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মোটা হওয়ার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করার গুরুত্ব

ওজন বাড়ানোর জন্য ব্যায়াম একটি খুবই কার্যকরী প্রক্রিয়া। কেননা মোটা হওয়ার জন্য খাবার গ্রহণ করার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে চর্বি জমা হয় না। যা স্বাস্থ্যকর ভাবে মোটা হওয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য। এক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম করতে পারেন যেমন ৩০ মিনিট হাঁটাচলা করা, বাড়িতে পুষ আপ করা ইত্যাদি। 

আরো পড়ুনঃ জাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

তবে এক্ষেত্রে আপনার যদি ব্যায়াম করার অভ্যাস না থাকে, তাহলে ধীরে ধীরে প্রচেষ্টা করতে হবে। কেননা নিয়মিত খাবার গ্রহণের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর উপায়ে মোটা হওয়ার জন্য ব্যায়ামের উপরে আর কোন বিকল্প নেই। তাই কি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় এবং কোন ধরনের ব্যায়াম করলে মোটা হওয়া আপনার জন্য সহজ হবে, এ বিষয়ে আপনি চাইলে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে মোটা হওয়ার জন্য প্রচেষ্টা করতে হবে।

লেখকের শেষ কথা

স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়ানোর জন্য খাবার সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এক্ষেত্রে কোন ধরনের সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধ গ্রহণ করা উচিত না। কেননা এগুলো গ্রহণ করলে হয়তো আপনি মোটা হতে পারবেন কিন্তু তা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। তাই সুস্থভাবে মোটা হওয়ার জন্য পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন এবং যেকোনো সমস্যায় অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেই। এটিই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো হবে। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি  কি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায় এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এরকম আরো স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।37912

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা লিপির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url