অনলাইন ইনকামের নতুন সহজ উপায়

ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম জানুনঅনলাইন ইনকামের নতুন সহজ উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। তাদের জন্যে আজকের আর্টিকেলটি। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জেনে নিতে পারবেন কিভাবে  অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন।

ফেসবুক- পেজ- থেকে- আয়

বর্তমান যুগ হলো তথ্য ও প্রযুক্তির যুগ। অনলাইন ভিত্তিক এই দুনিয়ায় এখন ঘরে বসেই সম্ভব হচ্ছে ইনকাম করা। তাই চলুন জেনে নিই অনলাইন ইনকামের নতুন সহজ উপায় সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্র : অনলাইন ইনকামের নতুন সহজ উপায়

অনলাইন ইনকামের নতুন সহজ উপায়

বর্তমান বিশ্ব হলো প্রযুক্তির বিশ্ব। এই বিশ্বে এখন চলছে প্রুযুক্তির প্রতিযোগিতা। যারা প্রযুক্তিতে এগিয়ে রয়েছে সেই দেশই উন্নতশীল হচ্ছে। বেকার সমস্যা একটি দেশ বা জাতির উন্নয়নের জন্যে মরাত্মক হুমলি স্বরূপ। কিন্তু বা ইন্টারনেট বর্তমান সময়ে এই সমস্যা কে বা এই অভিশাপ কে সমাজ থেকে দূর করতে দারুন ভুমিকা পালন করে চলছে। এখন অনলাইনে হাজার কর্ম- সংস্থান রয়েছে। এখানে অসংখ্য মানুষ নিজেদের কে করে তুলছে সাবলম্বী। তাই আপনি চাইলে বেকার বসে না থেকে অনলাইনে নিজের দক্ষতা অনুযায়ী শুরু করে দিতে পারেন একটি কাজ। এখানে ইনকামের পরিমাণও হয়ে থাকে উচ্চ মানের। তাই অনলাইনে ইনকাম করার কিছু সহজ উপায় সম্পর্কে আপনাকে নিম্নে জানানো হলো :


ব্লগিং বর্তমান সময়ে একটি জনপ্রিয় পেশা। ব্লগিং করার মাধ্যমে এখন অনেকেই লক্ষাধিক পর্যন্ত টাকা ইনকাম করছে। তাই আপনিও যদি ভালো ব্লগিং করতে পারেন তাহলে এই পেশা কে ধরে নিতে পারেন। ব্লগিং করার জন্যে আপনার প্রয়োজন হবে একটি ওয়েবসাইটের। এরপর আপনি এখানে বিভিন্ন ধরণের লেখালেখি করে আয় করতে পারবেন। আবার আপনি যদি এই ভাবে দীর্ঘ সময় ধরে টাকা আয় করতে চান তাহলে আপনাকে একটি ডোমেইন খোলার প্রয়োজন পড়বে। এখানে হোস্টিং ক্রয় করার মাধ্যমে আপনি ওয়ার্ড প্রেসে ব্লগিং করতে পারেন। আবার ব্লগার ডট কমে এই কাজ ফ্রী তে করা সম্ভব হয়।

ব্লগিং থেকে আপনি যদি ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে গুগল অ্যাডসেন্সের অ্যাপ্রুভাল নিয়ে হবে। এটি হলো গুগল কতৃক পরিচালিত একটি বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম। এটির সাথে যদি আপনি আপনার সাইট এড করে নিতে পারেন তখন এখানকার বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন গুলো প্রদর্শিত হবে এবং দর্শক সংখ্যার উপর নির্ভর করে আপনার ইনকাম হতে হবে। এই গুগল অ্যাডসেন্স থেকে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব হচ্ছে। আবার আপনি এখানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও ইনকাম করতে পারেন।

২. আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আয়
অনলাইনে টাকা আয় করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা। আপনার যদি লেখা লেখি করার অভ্যাস থেকে থাকে বা ভালো কিছু যদি আপনি লিখতে পারেন তবে এই, তা লিখেও ইনকাম করা সম্ভব। আর্টিকেল লেখার সময় আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ যেমন খেলাধুলা, চিকিৎসা, স্বাস্থ্য ইত্যাদি ঐ বিষয়ের উপর লিখতে পারেন। উক্ত বিষয়ের উপর লিখে সে গুলো কে বিক্রি করে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেকেই রয়েছেন যারা আর্টিকেল লিখে তা মার্কেট প্লেসে বিক্রি করে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করছেন।

আপনি বাংলায় আর্টিকেল লেখার মাধ্যমেও আয় করতে পারেন। আর যদি ইংরেজিতে ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে আপনার আয়ের পরিমাণ অনেক গুণ বেশী বেড়ে যাবে।
অনলাইন- ইনকাম- কি
তাই আপনার দক্ষতা যদি ভালো থাকে ইংরেজি লেখালেখির উপর তাহলে আপনার পক্ষে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করা সম্ভব হবে। আর্টিকেল কিন্তু আপনি চাইলে মোবাইল দিয়েও লিখতে পারবেন। অর্থাৎ লেখার জন্যে আপনাকে ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের প্রয়োজন পড়বে না। আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়েই ইনকাম যাত্রা শুরু করতে পারেন।

৩. ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে আয়
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম হলো ইউটিউব। এই ইউটিউব থেকে কোটি কোটি মানুষ আয় করছেন। এই প্ল্যাটফর্মে প্রতিদিন অসংখ্য ভিডিও আপলোড হয়ে থাকে। ইউটিউব নিশ্চয়ই আপনার কাছে অপরিচিত কিছু নয়। আপনিও অনেকবার ইউটিউব থেকে ঘুরে এসেছেন। সেখানে লক্ষ্য করেছেন যে, বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ধরণের কন্টেন্ট নিয়ে হাজির হয়েছে। সেই কন্টেন্ট গুলো আমাদের সামনে আসছে এবং আমরা সে গুলো প্লে করে দেখছি। এই যে আমরা ভিডিও গুলো দেখছি এর ফলেই উক্ত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কিন্তু ইনকাম করতে পারছে। তাই আপনি শুরু করে দিতে পারেন ইউটিউবিং। ইউটিউবিং করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব হয়ে থাকে।

তাই আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্যে খুলে ফেলতে পারেন একটি ইউটিউব চ্যানেল। এখানে আপনি আপনার অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে কন্টেন্ট তৈরি করবেন। দর্শকদের ভালো লাগার উপর ভিত্তি করে ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করবেন। যার ফলে আপনার চ্যানেলে দর্শক সংখ্যা অনেক বেশী পরিমাণে হবে এবং ইনকামের পরিমাণও বৃদ্ধি পাবে। আপনার চ্যানেলে ইনকাম করার জন্যে মনিটাইজেশন নেওয়ার প্রয়োজন পড়বে। এর জন্যে ১০০০ সাবসক্রাইবার লাগবে ও ভিডিও তে ৪০০০ ওয়াচ টাইম পূর্ণ হতে হবে। তাহলে আপনি মনিটাইজেশন করার জন্যে আবেদন করতে পারবেন। মনিটাইজেশন পেয়ে গেলে আপনি ইনকাম করা শুরু করে দিতে পারবেন।

৪. ফেসবুক পেজ থেকে আয়
সামাজিক যোগাযোগ সাইট বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। এখানে ছোট আকারের বিভিন্ন ভিডিও শেয়ার করা হয়ে থাকে যে গুলো লে রিলস বলা হয়। এই রিলসের মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করা সম্ভব হয়। তাই আপনিও চাইলে ফেসবুকে একটি পেজ খুলে আয় করা শুরু করে দিতে পারেন। পেজে আপনাকে মনিটাইজেশন নেওয়ার প্রয়োজন পড়বে। তাই পেজে ৫০০০ ফলোয়ার ও ৬০ হাজার ওয়াচ টাইম থাকতে হবে। তা ছাড়া আপনার নিজ প্রোফাইল কে ডিজিটাল ক্রিয়েটর মুডে নিয়েও ইনকাম করতে পারবেন। ফেসবুক গ্রুপ থেকে ইনকাম করা সম্ভব হয়ে থাকে।

৫. গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয়
আপনার দক্ষতা যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের উপর থেকে থাকে তাহলে আপনি এর মাধ্যমেই ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে এর চাহিদা অনেক বেশী পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে। মার্কেট প্লেস গুলো তে এখন গ্রাফিক্স ডিজাইনের ভালো চাহিদা রয়েছে। এক জন ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার যদি আপনি হয়ে থাকেন তবে এর মাধ্যমেই আপনি ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।

৬. ওয়েব ডিজাইন করে আয়
বর্তমান সময়ে অসংখ্য ওয়েবসাইট তৈরি হয়েছে৷ আপনি যদি গুগলে কোনো বিষয়ে সার্চ করেন তাহলে উক্ত বিষয় নিয়ে অসংখ্য ওয়েবসাইট দেখতে পাবেন। আর এই ওয়েবসাইট গুলো ডিজাইন করার জন্যে প্রয়োজন হয়ে থাকে একজন ওয়েব ডিজাইনারের। তাই আপনার যদি ওয়েব ডিজাইনের প্রতি আগ্রহ থাকে বা এই সেক্টরে কাজ করতে চান তাহলে কাজ করতে পারেন। আপনি একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার হয়ে থাকলে, ওয়েব ডিজাইন করার মাধ্যমে বিভিন্ন মার্কেট প্লেস থেকে ভালো পরিমাণ কাজ পেতে পারেন। আর এই কাজ করে প্রচুর পরিমাণে টাকা আয় করতে পারেন।

৭. প্রোগ্রামিং করে আয়
অনলাইন ইনকাম করার একটি সেরা ওয়ে হলো প্রোগ্রামিং। বিভিন্ন ধরণের সফটওয়্যার বা অ্যাপস তৈরি করা হয়ে থাকে এই প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে। আপনি যদি একজন ভালো প্রোগ্রামার হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে ইনকাম নিয়ে কোনে চিন্তা করতে হবে না।
আপনি প্রোগ্রামিং করে আপনি বিভিন্ন ক্লায়েন্টের থেকে কাজ পেতে পারেন। অনলাইন ইনকাম করার জন্যে আপনি তাই প্রোগ্রামিং শিখতে পারেন।

৮. ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়
আয় করার জন্যে ডিজিটাল মার্কেটিং হতে পারে বেশ ভালো একটি মাধ্যম। আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং বেশ ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে পারেন। আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার মাধ্যমে মার্কেট প্লেসে কাজ প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্যে ব্যবহার করা হয়ে থাকে সোশ্যাল মিডিয়া বা বিভিন্ন ধরণের সার্চ ইঞ্জিন। আপনি সোশ্যাল মিডিয়া তে বিভিন্ন পণ্য বা সেবা সম্পর্কে ধারণা দিয়ে ছবি বা ভিডিও তা অন্যদের মাধ্যমে পৌঁছানোর মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন।

৯. ইমেইল মার্কেটিং করে আয়
ইনকাম করার জন্যে ইমেইল মার্কেটিং ও হতে পারে একটি ভালো মাধ্যম। ইমেইল মার্কেটিং করার জন্যে প্রয়োজন হয় অনেক সংখ্যক ইমেইল৷ ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রোডাক্ট সম্পর্কে অ্যাফিলিয়েট লিংক বা প্রোডাক্ট গুলোর সার্ভিস দিতে পারি। বর্তমান সময়ে day by day ইমেইল মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে৷ তাই অনলাইন থেকে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করার জন্যে আপনি ইমেইল মার্কেটিং ও করতে পারেন।

১০. ওয়েবসাইট বিক্রি করে আয়
আপনি ওয়েবসাইট বানিয়ে তা বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন। এর জন্যে আপনার প্রয়োজন হবে ডোমেইন ও হোস্টিং এর৷ এর জন্যে আপনাকে কোডিং সম্পর্কে জানার প্রয়োজন নেই। আপনি শুধু একটি ওয়েব সাইট তৈরি করে সেখানে কত গুলো কন্টেন্ট পাবলিশ করে মনিটাইজ নিয়ে বিক্রি করতে পারেন। একটি অ্যাডসেন্সের অ্যাপ্রুভাল পাওয়া ওয়েবসাইট বিক্রি হয়ে থাকে ১২ থেকে ২৪ হাজার টাকার মাঝে। আর কোনো ওয়েবসাইট যদি পেমেন্ট রিসিভ করে তাহলে তা ১ লাখেও বিক্রি হয়ে থাকে।

অনলাইন ইনকাম কি

অনলাইন ইনকামের নতুন সহজ উপায় সম্পর্কে জেনেছেন। তথ্য প্রযুক্তি কে কাজে লাগিয়ে মানুষ যে ধরনের আয় করার ক্ষেত্র তৈরি করে তাকে বলা হয় অনলাইন ইনকাম।
অর্থাৎ অনলাইন ইনকাম হলো অর্থ উপার্জন করার একটি পদ্ধতি। আপনি অনেক ভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। এই বিষয়ে উপরে সকল কিছু বিস্তারিত বলা হয়েছে। অনলাইনে আয় করা বেশ সুবিধা জনক একটি ব্যাপার।

ব্লগিং করে কত আয় করা যায়

আপনি যদি ব্লগিং করে থাকেন তাহলে এর থেকে অর্থ উপার্জন করার কোনো লিমিট নেই। আপনি এখানে যত বেশী পরিশ্রম দিবেন আপনার ইনকামও তত ভালো পরিমাণের হবে। আপনি যদি বাংলা ব্লগ লিখে থাকেন তাহলে আপনার ইনকাম হবে ১০০ থেকে ২০০ ডলার পর্যন্ত। আর যদি লিখে থাকেন তাহলে আপনার ইনকাম হবে ৩০০ থেকে ৫০০ ডলার পর্যন্ত৷ আবার আপনি যদি একজন প্রো ব্লগার হয়ে থাকেন তবে আপনার ইনকাম আরো বেশী হবে।

ফেসবুক পেজ থেকে আয়

আপনি যদি ফেসবুক পেজ থেকে আয় করতে চান তাহলে আপনাকে পেজে মনিটাইজেশন আনতে হবে৷ এর জন্যে আপনাকে পেজে ৫০০০ ফলোয়ার ও ভিডিও তে ৬০ হাজার ওয়াচটাইম নিয়ে আসতে হবে। আপনি যদি পেজে মনিটাইজেশন নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনি ইনকাম শুর করে দিতে পারবেন। ফেসবুক পেজ থেকে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করা সম্ভব হয়।
তা আরো বাড়তে পারে, এই বিষয়টি নির্ভর করে আপনার পেজে ভালো মানের কনটেন্ট ও কেমন ভিউ তার উপর।

ইউটিউব থেকে কত টাকা আয় হয়

আয় করার জন্যে ভালো একটি মাধ্যম হলো ইউটিউব। এখানে আপনি যদি কোনো ভিডিও আপলোড দিয়ে থাকেন তাহলে সেখানে প্রতি এক হাজার ভিউয়ে ১ থেকে ২৫ ডলার পর্যন্ত ইনকাম হয়ে থাকে। আর যদি ভিউ এর পরিমাণ আরো বেশী হয়ে থাকে তাহলে ইনকামের পরিমাণও আরো বেশী হবে। এখানে শর্টস ভিডিও থেকেও আপনি ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমেও এখানে ইনকাম করা সম্ভব হয়ে থাকে।

ওয়েবসাইট খুলে কিভাবে টাকা আয় করা যায়

অনলাইন ইনকামের নতুন সহজ উপায় সম্পর্কে জেনেছেন। ওয়েবসাইট খুলে আপনি সেখানে মনিটাইজ নিয়ে এসে তা বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন। আবার আপনি সাইটে ব্লগ লিখে সেখানে গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। আবার গুগল অ্যাডসেন্সের বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমেও আয় করা সম্ভব হয়ে থাকে। ওয়েবসাইটে ভালো মানের ব্লগ লিখে যদি ট্রাফিক বাড়াতে পারেন তাহলে আপনার অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল পাওয়া সহজ হয়। তাই ভালো মানের কন্টেন্ট যুক্ত। ফলে তা ইনকামে সহায়ক হবে।

মোবাইল দিয়ে কি অনলাইন ইনকাম করা যায়

অনলাইন ইনকামের নতুন সহজ উপায় তা সম্পর্কে জেনেছেন। মোবাইল দিয়েও টাকা আয় করা সম্ভব হয়। আপনি মোবাইল দিয়ে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন৷ মোবাইল দিয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেন। তা ছাড়া আপনি ভিডিও বা ছোট ছোট কাজ করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। মোবাইলের সাহায্যে আপনি অনলাইনে অনেক গুলো সেক্টরে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে কি ব্লগিং করা যায়

আপনি ব্লগিং এর কাজ মোবাইল দিয়েও করতে পারেন। আবার যদি আপনি চান তাহলে এই কাজ ডেস্কটপ দিয়ে করতে পারেন।
ফেসবুক- পেজ- থেকে- আয়
এই বিষয়টি আপনার মর্জির উপর নির্ভর করে। তবে ডেস্কটপ দিয়ে কাজ করলে তা তুলনামূলক ভালো হবে। তবে কাজটি আপনি মোবাইল দিয়েও করতে পারবেন। তবে এই কাজটি মোবাইল দিয়ে করা হলে আপনার অনেক কষ্ট হবে। কাজটি ভালো ভাবে করতে পারবেন না। ভালো ভাবে কাজ করতে চাইলে অবশ্যই ডেস্কটপ প্রয়োজন।

মহিলারা ঘরে বসে কিভাবে আয় করতে পারে

মহিলারা এখন ঘরে বসেই ইনকাম করতে পারে। অনলাইন তাদের কে এই সুবিধা করে দিয়েছে। একজন মহিলা চাইলে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারে। ই- কমার্স বেশ জনপ্রিয় একটি পেশা। এর মাধ্যমে অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। মহিলারা চাইলে ঘরে বসেই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হতে পারে। তা ছাড়া রান্না বিষয়ক কোর্স করানো ইত্যাদির মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারে। মহিলারা অনেক সুন্দর কারুকাজ করতে পারে। তাই তারা এটি কেও তাদের ইনকাম সোর্স করতে পারে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে অনলাইন ইনকামের নতুন সহজ উপায় সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় গুলো সম্পর্কে সকল কিছু বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এই বিষয়ে যদি আপনার বুঝতে অসুবিধা হয় বা কোনো মন্তব্য থাকে তাহলে জানাতে পারেন। বিষয়টি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। 250109

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা লিপির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url