বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মাইলফলক অর্জন,


বাংলাদেশ বিমান বাহিনী কর্তৃক বিমান হতে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র এর ওভারহোলিং ও রক্ষনাবেক্ষণের সক্ষমতা অর্জন


বাংলাদেশ বিমান বাহিনী বিমান হতে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র এর ওভারহোলিং সক্ষমতা অর্জন করেছে। এই সক্ষমতার সাফল্যকে উজ্জীবিত করতে অদ্য ১২ অক্টোবর ২০২৫ (রবিবার), সম্মানিত বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন, বিবিপি, ওএসপি, জিইউপি, এনএসডব্লিউসি, পিএসসি ওভারহোলিং সংশ্লিষ্ট ইউনিটে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হোন এবং সেখানে উপস্থিত কর্মকর্তাগণ ও অন্যান্য সকল সদস্যের সাথে মতবিনিময় করতঃ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।


বিমান হতে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র এর ওভারহোলিং  সক্ষমতা অর্জন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর জন্য এক গর্বের মাইল ফলক যা নিষ্ঠা, কারিগরি দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের প্রতিফলন। বিমান বাহিনী স্বতন্ত্রভাবে উক্ত ওভারহোলিং কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে, যা গুরুত্বপূর্ণ সামরিক কলাকৌশল পুনরুদ্ধার এবং ক্যালিব্রেশন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের স্থানীয় উদ্ভাবনের সক্ষমতা উন্নয়নের মাধ্যমে সামরিক প্রস্তুতি আরও সুদৃঢ় করবে। 


উল্লেখ্য যে, অতীতে এ ধরণের রক্ষণাবেক্ষণের নিমিত্তে ক্ষেপণাস্ত্রসমূহ বিদেশে প্রেরণ করা হতো যা ছিলো অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। বিমান বাহিনী কর্তৃক স্থাপিত উক্ত  ওভারহোলিং ইউনিট দ্রুত ও স্বল্প খরচে ক্ষেপণাস্ত্র রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রমে সহায়তা প্রদানসহ জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।: 

 বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ইতিহাসে প্রথমবারের মতো নিজস্ব প্রযুক্তিগত সক্ষমতায় দেশেই বিমান থেকে নিক্ষেপযোগ্য মিসাইলের ওভারহল ও রিফার্বিশমেন্ট কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করার ঘোষণা দিয়েছে। এটি বিমানবাহিনীর রক্ষণাবেক্ষণ ও যুদ্ধ প্রস্তুতি সক্ষমতায় এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।


তবে নিরাপত্তাজনিত কারণে সংশ্লিষ্ট মিসাইলের ধরন ও প্রযুক্তিগত বিবরণ গোপন রাখা হয়েছে। এ সংক্রান্ত সকল তথ্য বিমানবাহিনীর নিজস্ব সেন্সরশিপ নীতিমালার আওতায় গোপনীয়ভাবে সংরক্ষিত রয়েছে।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা লিপির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url