অবুঝ মনের ভালবাসার শেষ পর্ব :
আমি:আমি সেদিন পিন্সিপাল স্যারের বকা খেয়ে চলে আসলাম।আর ইশিতা আসার সময় কি করছে সাফিক এর সব কথা তার কানে গেছে
ইশিতা:আরে ওর তো কোনে দোষ নেই আমি বিনা কারণে ছেলেটাকে এতদিন ভুল বুঝেছি,আজকে গিয়ে তার কাছে ক্ষমা চাইব।
আমি :তারপর ও আমার কাছে ক্ষমা চাইছ তারপর আমাকে বলব আজকে থেকে আমারা ভালো একজন বন্ধু তারপর আমাকে বলল।
ইশিতা:তোমার নাম্বার দাও।
আমি :কিন্তু আমার কাছে তো মোবাইল নেই।
ইশিতা:আচ্চা চল এখন।
আমি:তারপর দিন সে আমাকে একটা মোবাইল কিনে দিল এবং আমরা ভালো বন্ধু হয়ে গেলাম।তারপর সব সময় ওর সাথে ফোনে কথা হতো, একপর্যায়ে আমি ওকে ভালোবেসে ফেলে। ও আমাকে ভালোবাসে কিন্তু মুখ ফেটে ফেটে বলতে পারে নাই।এক পযার্য়ে বলে দিলাম আমি তেমাকে ভালোবাসি।
ইশিতা:আমিও যে তোমাকে অনেক ভালোবাসি।চল, একসাথে বিয়ে করে ফেলি।
আমি:না, সম্ভব না।
ইশিতা:কেন?
আমি:আমার তো কোনো চাকরি নেই,আসি নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে টাকা ইনকাম করব তারপর তোমাকে বিয়ে করব।
ইশিতা:আচ্চা আমি দেখি আমার বাবর সাথে কথা বলে,তারপর অনেক কষ্ট করে আমার বাবার সাথে কথা বলে আমাদের সম্পর্কটার কথা বললাম,এবং রাজি করালাম আর বাবা বলছে বাবার অফিস থেকে ভালো পোস্টের একটা চাকরি দিয়ে দিবে
আমি:না, না তোমার বাবার দয়ায় আমি চাকরি করতে পারব না, আমি নিজের যোগ্যতায় চাকরি করব।
ইশিতা:তুমি তো নিজের যোগ্যতাই চাকরি করবা।তোমার পড়া লেখা আছে তাই চাকরি পাচ্ছ।
আমি:আর কিছু না বলে রাজি হয়ে গেলাম চাকরি করতে এবং আমাদের বিয়েটাও হলো এই এইভাবে আমাদের দিন ভালোই চলতে লাগল,আমাদের মতো যেন সকল অপূর্ণ ভালোবাসা যেন পূর্ণতা পায়।
বাংলা লিপির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url