দ্রুত ওজন বাড়ানোর কার্যকরী উপায়

ফল খাওয়ার উপকারিতা জানুনদ্রুত ওজন বাড়ানোর কার্যকরী উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। অনেকেই রয়েছেন যারা ওজন বাড়াতে চান। তাদের উচিত হবে এই আর্টিকেলটি পড়ে নেওয়া। তাহলে ওজন বাড়ানো সম্পর্কে আইডিয়া পাবেন।

কি -খেলে- ওজন- কমে

আপনার যদি ওজন অনেক কম হয়ে থাকে এবং আপনার ওজন বৃদ্ধি করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আজকের আর্টিকেলটি যথোপযুক্ত। এখানে ওজন কমানোর বেশ কিছু কার্যকর নিয়ম সম্পর্কে জানবেন। তাই চলুন দ্রুত ওজন বাড়ানোর কার্যকরী উপায় সম্পর্কে জেনে নিই।

পেজ সূচিপত্র : দ্রুত ওজন বাড়ানোর কার্যকরী উপায়

দ্রুত ওজন বাড়ানোর কার্যকরী উপায়

অনেকের শরীর অনেক পাতলা হয়ে থাকে। তাদের শরীর কে ফিট রাখার জন্যে একটু ওজন বাড়িয়ে নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এতে করে শরীর ফিট হয় ও সবাই তা পছন্দ করে। আর এখন তো সবাই নিজে কে ফিটফাট রাখতে চায়। তাই আপনি যদি হেংলা পাতলা হয়ে থাকেন তাহলে আপনার ওজন বাড়িয়ে নেওয়াটা জরুরী। এর ফলে আপনাকে সুদর্শন দেখাবে। WHO কতৃক BMI নামক একটি অনুপাত রয়েছে। এটি আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে ধারণা দেয়। BMI = ( দেহের ওজন কিলোগ্রামে ÷ দেহের উচ্চতা মিটারের বর্গ)। এখান থেকে আপনার স্বাস্থ্য বা ওজন সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যায়। আপনার যদি BMI মান ১৯.৫ থেকে ২৪.৫ এর মাঝে হয়ে থাকে তাহলে ওজন, উচ্চতা অনুযায়ী ঠিক আছে। তবে ২৪.৫ এর বেশী হয়ে যায় তাহলে ওজন বেশী। আর কম হলে ওজন কম। এর জন্যে আপনার ওজন বাড়ানোর প্রয়োজন হতে হবে। তাই চলুন ওজন বাড়ানোর নিয়ম দেখে নিই।

১. শর্করা জাতীয় খাবার
দেহের ওজন বাড়াতে শর্করার ভুমিকা রয়েছে। তাই আপনি যদি ভাতের মাড় খান এবং এর সাথে বসা ভাত খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে। প্রো- বয়াোটিকের একটি ভালো উৎস হলো পান্তা ভাত। তাই সকালের নাস্তায় খেতে পারেন পান্তা ভাত। বেশী পরিমাণে আলু খেতে হবে। তাই ভাতের সাথে আলু ভর্তা, আলু ভাজি কিংবা যে কোনো তরকারি তে আলু ব্যবহার করে খেতে পারেন।

২. ফল ও শাক সবজি খাওয়া
যাদের ওজন কম তাদের হজনজনিত সমস্যা থাকে। মিনারেল ও ভিটামিন এর ঘাটতি থাকে শরীরে। আর ভিটামিন ও খনিজ এর ভালো একটি উৎস হলো এই শাক সবজি।
কি -খেলে- ওজন- কমে
তাই আপনাকে খাবার গ্রহণ করার পাশাপাশি শাক সবজি ও ফল মূল খেতে হবে। আবার ফল খাওয়ার পাশাপাশি আপনি এটি জুস তৈরি করেও খেতে পারেন। আপেলের সাথে ১ চামচ পিনাট বাটার যোগ করে নিতে পারেন। সেদ্ধ ভুট্টা সালাদের সাথে খেতে পারেন। ফলে এটি আপনার ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।

৩. তরল ক্যালরি যুক্ত খাবার খাওয়া
তরল আদর্শ খাবারে মধ্যে দুধ হতে পারে ভালো একটি উদাহরণ। দুধের সাথে পিনাট, বাটার, কলা, খেজুর, কাজু বাদাম ও ড্রাই ফ্রুট মিশিয়ে মিল্ক শেল্ক বানিয়ে খেলে সেখান থেকে হাই ক্যালরি পাবেন। প্রতিদিন সকাল কিংবা সন্ধ্যার সময় এটি খেতে পারেন। বিশেষ করে যাদের ওজন একদমই কম রয়েছে তারা এই খাবারটি গ্রহণ করতে পারেন। দুধের সাথে ক্যালরি প্রোটিন মিক্স করে খেতে বলা হয়। এটি পরিমান অনুযায়ী ক্যালরির চাহিদা পূরণ করে থাকে। আবার ভাতের মাড়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি। তাই ভাতের মাড় খেতে পারেন। আবার ১ কাপ চিড়া ভিজিয়ে তার সাথে দুধ, গুড়, কলা দিয়ে ব্লেন্ড করে খেতে পারেন।

৪. প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া
যদি নিজের শরীরে ওজন বাড়াতে চান তাহলে তার জন্যে আপনাকে প্রোটিণ জাতীয় খাবার খেতে হবে। মাছ বা মাংস গুলো ১ পিসের পরিবর্তে ২ বা ৩ পিস করে খাবেন। ডাল ভাত ছাড়াও আপনি এটি কে স্যুপ হিসেবে খেতে পারেন। শিমের বিচি, কুমড়ার বিচি, সূর্য মুখীর বিচি অর্থাৎ মিক্সড সিড খেতে পারেন। প্রতিদন চেষ্টা করবেন ২ টি করে ডিম খাওয়ার।

৫. ফ্যাট জাতীয় খাবার খাওয়া
ফ্যাটের ভালো একটি উৎস হলো বাদাম। কাজু বাদামে বেশী পরিমাণে ফ্যাট উপস্থিত থাকে। আর সে জন্যে ওজন বাড়ানোর জন্যে খেতে পারেন কাজু বাদাম। অলিভ ওয়েল, নারিকেল তেল, ঘি ইত্যাদি যোগ করে খাবারে ক্যালরির পরিমাণ বৃদ্ধি করা যায়। যেমন ভাত খাওয়ার সময় ঘি দিয়ে খেতে পারেন। কিংবা সালাতে এক্সট্রা ভার্জিন ওলিভ ওয়েল বা কোকোনাট ওয়েল ব্যবহার করতে পারেন। ননী যুক্ত পনির খেতে পারেন। এটি ক্যালরির পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি করে।

৬. ব্যায়াম করা
স্বাস্থ্য সম্মত খাবার গ্রহণ করার পাশাপাশি আপনাকে হালকা ব্যায়াম ও করতে হবে।
দিনে অন্তত ২০ থেকে ৩০ মিনিট এই ব্যায়াম করার প্রয়োজন হয়। ব্যায়াম করার ফলে খাদ্য হজম প্রক্রিয়াটি সহজ হয় এবং ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে। 

কোন সিরাপ খেলে ওজন বাড়ে

দ্রুত ওজন বাড়ানোর কার্যকরী উপায় সম্পর্কে জেনেছেন। আপনি যদি ওজন বা সিরাপের পরিবর্তে ভালো খাবার খেয়ে থাকেন ও নিজের লাইফ স্টাইল ঠিক রাখেন তাহলে তা বেশী কার্যকর থাকে। কেননা ঔষধে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকেই। তাই এই গুলোর চেয়ে খাবার ও লাইফ স্টাইল ফলো করে ওজন বাড়ানো বেশী কার্যকর। আমাদের আশে পাশে এমনো দেখেছি যারা ওজন বাড়ানোর জন্যে বিভিন্ন সিরাপ খেয়ে এক দিনেই মোটা হয়ে গিয়েছে এবং পরে কিছু দিনেই আবার চুপসে আগের মতো হয়ে গিয়েছে।

তবুও বাজারে কিছু ঔষধ বিক্রি হয়ে থাকে যে গুলো দিয়ে ওজন বাড়ানো যায়। যেমন হলো অ্যাপোটাইট স্টিমুলেট, নিউট্রিশনাল সাপ্লিমেন্ট এবং ভিটামিন ও মিনারেল সাপ্লিমেন্ট। অ্যাপোটাইট স্টিমুলেট সিরাপ হলো একটি মিষ্টি সিরাপ, এই গুলো অ্যাপোটাইট বাড়াতে পারে। তাই ব্যবহার করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিবেন। নিউট্রিশনাল সাপ্লিমেন্ট হলো প্রোটিন শেক বা গেইন প্রোটিণ সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। আর সর্বশেষ ভিটামিন ও মিনারেল সাপ্লিমেন্ট বিশেষ করে ভিটামিন বি গ্রুপ, যা মেটাবলিজমে সহয়তা করে থাকে। তবে সব কিছু ব্যবহার করার আগে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিবেন।

শরীর মোটা না হওয়ার কারন

আপনি যদি খাবার বা লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করেও মোটা হওয়ার লক্ষণ না দেখতে পারেন তাহলে সবচেয়ে ভালো হয় চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা। কিছু সমস্যা জন্যে আপনি ওজন বাড়াতে ব্যর্থও হতে পারেন।
কি -খেলে- ওজন- কমে
যেমন আপনার যদি হরমোনাল সমস্যা থাকে, থাইরয়েড সমস্যা থাকে, স্লিপ অ্যাপনিয়া ইত্যাদি সমস্যা গুলো যদি থাকে তবে আপনার ওজন বাড়তে নাও পারে। তাই আপনার ওজন যদি না বাড়ে তাহলে একজন চিকিৎসকের কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন।

ওজন হ্রাসের কারণ

ওজন হ্রাস পাওয়ার বিভিন্ন কারন রয়েছে। বিভিন্ন কারনে ওজন হ্রাস পেতে পারে। অতিরিক্ত সক্রিয় থাইরয়েড সমস্যা কারণে ওজন হ্রাস পেতে পারে। এই অবস্থাটি সাধারণত ঘুমের অসুবিধা, হৃদস্পন্দন ও বেশী বেশী তাপ তৈরি করে। থাইরয়েড গ্রন্থি শরীরে বিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে থাকে। যদি থাইরয়েড অনেক সক্রিয় হয় তবে ক্যালোরির খরচ বাড়াতে পারে, যার ফলে ওজন কমতে থাকে।

ডায়াবেটিস শরীরে গ্লুকোজ ও অন্য পুষ্টি শোষণের ক্ষমতা কে ব্যাহত করে থাকে। এর ফলে পুষ্টি উপাদান হ্রাস পায় এবং শরীরের ওজন কমতে থাকে। আবার বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে শরীরের ওজন হ্রাস পেতে থাকে। মানুষের যখন বয়স বাড়ে তখন শারীরিক কার্য কলাপ গুলো হ্রাস পেতে থাকে। যার ফলে জীবন ধারা আসীন হয়ে যায় এবং বিপাক ক্রিয়া ধীর গতির হয়ে যায়। আবার মস্তিষ্কের যে অংশটি ক্ষুধা ও পূর্ণতা নিয়ন্ত্রণ করে তা বয়সের সাথে সাথে দূর্বল হয়ে পড়ে। আপনি অনেক স্ট্রেসে থাকেন তাহলে তা আপনার ওজন হ্রাসের কারন হতে পারে। যারা সব সময় চিন্তার মধ্যে থাকেন তাদের হরমোন কার্টিসল থাকে যা ক্ষুধা দমন করে এবং ওজন হ্রাস করে।

মাংস পেশী শুকিয়ে যাওয়ার সমস্যা কেন হয়

মাংস পেশী গুলো শুকিয়ে যেতে থাকলে শরীর দূর্বল হতে থাকে। এই সমস্যাটি হতে পারে বিভিন্ন কারনে। যেমন সার্কোপেনিয়া হচ্ছে বয়স জনিত মাংস পেশীর ক্ষয়। আপনার বয়স যদি হয়ে যায় তাহলে আপনার মাংস পেশীও ক্ষয় হতে থাকবে। এর ফলে মাংস পেশী কমে যায়। সময়ের সাথে সাথে এই বিষয়টি বৃদ্ধি পায়। যার ফলে শারীরিক দূর্বলতা বাড়তে থাকে। যখন মাংস পেশীর তন্ত কোষ সংখ্যা ও আয়তনে হ্রাস পেতে থাকে তখন এই ধরণের সমস্যা গুলো দেখা যায়। তাছাড়া যদি শারীরিক পরিশ্রম করে থাকেন তাবে এই সমস্যা আরো বেশী দেখা দেয়।

বয়স বাড়ার সাথে সাথে অনেকেই শরীর চর্চা কমিয়ে দেন। এর ফলে এটি সার্কোপোনিয়া হতে সাহায্য করে। আবার অনেকের বিভিন্ন রোগের কারনে শয্যাশয়ী হয়ে পড়েন। যার ফলে এই ধরণের সমস্যা দেখা দেয়। শয্যাশায়ী হয়ে গেলে তারা শরীর চর্চা করতে পারে না। ফলে তাদের মাংস পেশী শুকিয়ে যেতে থাকে। তাছাড়া এটি হয়ে থাকে কিছু হরমোন, ইনস্যুলিন, টেস্টোস্টেরন পরিবর্তনের ঘাটতি তে এমন হয়। আবার ক্রনিক রোগ, ডায়াবেটিস ও কিডনির সমস্যাও যদি থেকে থাকে তাহলে এই সমস্যা হতে পারে।

মাংস পেশী শুকিয়ে যাওয়ার লক্ষণ ও প্রতিকার

মাংস পেশী শুকিয়ে যাওয়ার লক্ষণ গুলোর মধ্যে হলো শারীরিক দূর্বলতা বা মাংস পেশীর দূর্বলতা। এর কারণে  অল্পতেই হাপিয়ে যাওয়া, ধীরে ধীরে হাঁটা এমন কি সিড়ি দিয়ে উঠতে কষ্ট হয়।
আবার অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় তারা হাঁটতে গিয়ে পড়ে যায়। এই ক্ষেত্রে আপনার করণীয় হবে সার্কোপেনিয়া জাতীয় ঔষধ সেবন করা। প্রয়োজন জীবন যাত্রার পরিবর্তন করা। নিয়মিত ভাবে শরীর চর্চা করার মাধ্যমে শরীর কে সক্রিয় রাখা। স্বাস্থ্যকর খ্যাদ্যাভাস গড়ে তোলা৷ এটিই হলো প্রতিরোধের সবচেয়ে ভালো ও উত্তম উপায়।

ওজন হ্রাস পাওয়ার লক্ষণ

দ্রুত ওজন বাড়ানোর কার্যকরী উপায় সম্পর্কে জেনেছেন। শরীরে ওজন হ্রাস পাওয়ার বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে। আপনার যদি এই লক্ষণ গুলো প্রকাশ পেতে শুরু করে তাহলে আপনার ওজন হ্রাস পেতে শুরু করেন। ওজন হ্রাস পাওয়ার লক্ষণ গুলো যথাক্রমে পেশী ক্ষয় হওয়া, শারীরিক দূর্বলতা, হজমে সমস্যা হওয়া, খাদ্যের অভ্যাস পরিবর্তন করা, জ্বর আসা, বেশী বেশী তৃষ্ণা ও প্রসাব হওয়া, ত্বক ও চুলের পরিবর্তন হওয়া, ক্লান্তি, ক্ষুধা মন্দা ইত্যাদি।

হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া কিসের লক্ষণ

দ্রুত ওজন বাড়ানোর কার্যকরী উপায় সম্পর্কে জেনেছেন। আপনার যদি হাঠাৎ করে দ্রুত ওজন কমতে থাকে তবে তাহলে তার বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে। আর এর ফলে অনেক রোগের লক্ষণ দেখা দেয়। আমাদের ওজন বাড়া ও কমা অনেকটাই নির্ভর করে বিপাক ক্রিয়ার উপরে। বিপাক ক্রিয়া যদি শক্তিশালী হয়ে থাকে তাহলে ওজন দ্রুত হ্রাস পেতে থাকে। এর ফলে হৃৎস্পন্দন বৃদ্ধি পায়, ঝাঁকুনি, কাঁপুনিসহ অনিদ্রার মতো অনেক রোগ দেখা দেয়। যা পরবর্তীতে থাইরয়েড সমস্যার দিকে ঠেলে দেয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হঠাৎ করে ওজন হ্রাস পাওয়া, সিলিয়াক ডিজিজ, ক্রোহন ডিজিজ, ল্যাকটোজ ও অন্ত্রের অবস্থার কারনে ঘটে থাকে। এর ফলে শরীরে ম্যালঅ্যাবরশন ঘটে।
অন্ত্রে প্রয়োজনীয় পুষ্টি শোষণে বাধা গ্রস্ত হয়। এটি গ্লুুটেন মুক্ত খাবার দিয়ে চিকিৎসা করা হয়ে থাকে। আবার হঠাৎ করে হ্রাস পাওয়া কে ক্যানসারের লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। আবার যদি রিউমাটয়েড আথ্রাইটিসে আক্রান্ত হয় তাহলেও ওজন হ্রাস পেতে থাকে।

কি খেলে ওজন কমে

আপনার কিছু খাবারে কারনেও ওজন হ্রাস পেতে থাকে। যেমন গ্রীন টি ওজন কমাতে সাহায্য করে। আবার যদি বেশী পরিমাণে পানি খান তাহলে দেহ থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে হ্রাস পেতে থাকে। আপনার হ্রাস করতে ভুমিকা রাখে পেস্তা বাদাম। মাশরুম ও অলিভ ওয়েলের মতো খাবার গুলো ওজন কমাতে সহায়তা করে। আপনি যদি ব্রোকলি খেয়ে থাকেন তাহলে এটিও আপনার ওজন হ্রাসে সাহায্য করবে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে দ্রুত ওজন বাড়ানোর কার্যকরী উপায় সম্পর্কে। আশা করি বিষয়টি সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা পেয়েছেন। খাবার খাওয়ার সময় অবশ্যই শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী খাবেন। আর যদি কোনো ঔষধ সেবন করতে চান তাহলে আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিতে হবে। তাই এই বিষয় গুলো খেয়াল রাখবেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। 250109

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা লিপির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url