হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করণীয়

 গর্ভবতী মহিলার বমি হলে করণীয়হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করণীয় কি এ বিষয়ে আপনি কি জানতে চান। তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতেই এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে কিভাবে এটি প্রতিরোধ করে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অবলম্বন করা যায় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

হেপাটাইটিস-বি-পজিটিভ-হলে-করণীয়
সাধারণত হেপাটাইটিস বি আমাদের দেশের খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। যেটির পর্যাপ্ত চিকিৎসাও রয়েছে। তাই আসুন আমরা জেনে নেই হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করণীয় এবং কিভাবে এটি প্রতিরোধ করা যায়।

পোস্ট সূচিপত্রঃ হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করণীয়

হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করণীয়

সাধারণত আমাদের অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে কাউকে রক্ত দিতে গিয়েছি, বা কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশে যাব, এমন সময়ে আমাদের শরীরে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস পজিটিভ দেখা দিয়ে থাকে। অথবা হঠাৎ করেই কোন শারীরিক চিকিৎসার টেস্ট করাতে গিয়েও দেখা গেল হেপাটাইটিস বি পজেটিভ ধরা পড়েছে। এক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কি বা হেপাটাইটিস বি পজেটিভ হলে আমাদের কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে, এ বিষয়টি নিয়েই মূলত আজকে আমাদের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। তাই আপনি যদি জানতে চান হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করণীয় এবং কোন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করার মাধ্যমে হেপাটাইটিস বি পজেটিভ এর মতো রোগ প্রতিরোধ করা যাবে। তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল যেটা আমাদের সাথেই থাকুন।

হেপাটাইটিস বি ভাইরাস কি

সাধারণত মানুষের শরীরের লিভার বা কলিজায় প্রদাহকারী একটি ভাইরাস এর নামই মূলত হেপাটাইটিস বি  হিসেবে পরিচিত। মূলত হেপাটাইটিস বি নামক ভাইরাস কোন মানুষের শরীরে একবার দেখা দিলে তা সারা জীবন পর্যন্ত থেকে যেতে পারে। হেপাটাইটিস বি ভাইরাস সাধারণত রক্তর সংস্পর্শ বা শরীরের সংস্পর্শে ছোঁয়াচের মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে। যেমন লালা, অতিরিক্ত ঘাম এবং দৈহিক মেলামেশার মাধ্যমে। এছাড়াও হেপাটাইটিস বি ভাইরাস রক্ত আদান-প্রদানের মাধ্যম ও মা থেকে শিশুর শরীরে এটি ছড়াতে পারে। 

হেপাটাইটিস বি এর লক্ষণসমূহ কি কি

সাধারণত মানুষের শরীরে হেপাটাইটিস এর লক্ষণ প্রথমত সমূহ দুই সপ্তাহ থেকে শুরু করে চার মাস পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। এক্ষেত্রে কিছু কিছু লক্ষণ অল্পমাত্রায় এবং কিছু কিছু লক্ষণ অতিমাত্রায় দেখা যায়। মূলত এই লক্ষণগুলো আবার দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন জেনারেল এবং লিভারেল স্পেফিকেট। এখানে জেনারেলের মধ্যে আছে দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দা, জ্বর এবং জন্ডিস ইত্যাদি। আর লিভারেল স্পেফিকেটের মধ্যে আছে পেটে ব্যথা, পেশাপ অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ হওয়া এবং অধিকারহারে শরীর চুলকানো ইত্যাদি।

হেপাটাইটিস-বি-পজিটিভ-হলে-করণীয়
এক্ষেত্রে দেখা যায় অনেকেরই দীর্ঘ ছয় মাসের উপরে সতর্কতা অবলম্বন না করার কারণে হেপাটাইটিস তার শরীরে একেবারে স্থায়ী হয়ে যায় এবং এই লক্ষণগুলো সচরাচর বেশি দেখা যায়। এক্ষেত্রে তার শারীরিক মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে যেমন লিভার ক্যান্সার। এছাড়াও যদি অল্প বয়সেই হেপাটাইটিস বি হয়, তাহলে তার শরীর সম্পূর্ণ ভাবে ক্লিয়ার করতে পারে না, এতে তার শরীরে ক্ষতিকর ক্রনিক হয়ে যায়। এক্ষেত্রে যদি বয়সের যেকোনো সময় হেপাটাইটিস বি এর লক্ষণসমূহ কারো শারীরিক জীবনযাত্রায় দেখা যায়, তাহলে দ্রুত হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করণীয় কি এ বিষয়ে চিকিৎসাকের পরামর্শ নেয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

হেপাটাইটিস বি ভ্যাকসিন কখন নিবেন

হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের টিকা সাধারণত তিন ধাপে দেওয়া হয়। তিনটি ধাপের সময় যেমন যদি আজ একটি নেওয়া হয়, তাহলে আজকে থেকে একমাস পরে একটি এবং পরবর্তী ভ্যাকসিন টি প্রথমটি থেকে ৬ মাস পরে নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এই তিনটি ডোজের টিকা সাধারণত দেখা যায় ২০ বছর বা ততোধিক বয়স পর্যন্ত হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে একজন ব্যক্তিকে সুরক্ষিত রাখে।

এক্ষেত্রে কারো যদি মনে হয় দুটি টিকা দেওয়ার পরে তৃতীয়  টিকাটি নিতে ভুলে গেছে। এক্ষেত্রে যখনই মনে হবে তৎক্ষণাৎ তৃতীয় ভ্যাকসিনটি গ্রহণ করতে হবে। এছাড়াও কেউ যদি মনে করেন যে ১০ বছর হয়ে গেল, এখন নতুন করে টিকা দেওয়ার প্রয়োজন আছে কি নাহ , তাহলে এ বিষয়টি জানার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে লক্ষ করতে হবে, যে আগের টিকাটির কার্যকর সঠিকভাবে পূরণ হয়েছে কি না, সে বিষয়টি ভালোভাবে দেখতে হবে।

আরো পড়ুনঃ আপনার শরীর যে অসাধারণ তার কিছু প্রমাণ 

এটি দেখার জন্য মূলত এন্টি এইচ, বি,এস নামে একটি পরীক্ষা রয়েছে যেই পরীক্ষাটির মাধ্যমে আপনি দেখতে পারবেন। সুতরাং পরীক্ষার মাধ্যমে আপনি যদি দেখেন আপনার ভ্যাকসিনের টাইটারটি ১০ বা তার বেশি, তাহলে আর টিকা নেওয়ার প্রয়োজন হবে না। এক্ষেত্রে যদি দেখা যায় ভ্যাকসিনের টাইটার ১০ এর কম তাহলে পুনরায় তিনটি ভ্যাকসিন পর্যায়ক্রমে নিতে হবে। 

যেহেতু আমরা প্রথমে জেনেছি হেপাটাইটিস ভ্যাকসিন আমাদেরকে ২০ বছর পর্যন্ত সুরক্ষিত রাখে, তাই শিশুকালে যদি এই ভ্যাকসিন নেওয়া হয়, তাহলে ২০ বছর বয়স পর্যন্ত মূলত পুনরায় কোন ভ্যাকসিনের প্রয়োজন হবে না। কেননা এই টিকাগুলো অত্যন্ত কার্যকরী, শক্তিশালী এবং দীর্ঘমেয়াদী। কিছু ক্ষেত্রে কিছু ব্যক্তির জন্য এটি প্রয়োজন হতে পারে।

হেপাটাইটিস বি এর টেস্ট খরচ বাংলাদেশ

সাধারণত হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের টেস্ট করার আগে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে, আপনি কোন কারণে এটি টেস্ট করাবেন। যেমন যদি আপনি হেপাটাইটিস বি ভাইরাস নির্ণয়ের জন্য টেস্ট করেন, তাহলে প্রথমে আপনাকে একটি ভালো মানের ল্যাব থেকে দুটি পরীক্ষা করাতে হবে। দুটি পরীক্ষা যেমন এস, বি, আর এস এলাইজা এবং এন্টি এক্স বেঈশি টোটাল, এই দুইটি । 

মূলত একটি ভালো মানের ল্যাব থেকে এই দুটি পরীক্ষা করতে ১৫০০ থেকে শুরু করে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। আর যদি আপনি হেপাটাইটিস বি টিকা নেওয়ার জন্য নির্ণয় করতে চান, তাহলে আপনাকে তিনটি পরীক্ষা করাতে হবে। যেমন এস, বি, আর এস এলাইজা,এন্টি এক্স বেঈশি টোটাল এবং এন্টি এইচ বি এস। প্রাথমিকভাবে এই তিনটি পরীক্ষা করাতে মোটামুটি দুই হাজার থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। 

তাহলে আমরা জানলাম হেপাটাইটিস বি শনাক্ত করতে হলে দুটি পরীক্ষা করতে হবে এবং হেপাটাইটিস বি এর টিকা দেওয়ার জন্য তিনটি পরীক্ষা করতে হবে। এক্ষেত্রে যদি আপনি হেপাটাইটিস বি এর টেস্ট করার পরে সম্পূর্ণ হারে চিকিৎসা নিতে চান, তাহলে টেস্ট করার পর সম্পূর্ণ নির্ভর করে তার রিপোর্টের উপরে। মূলত অনেক সময় লক্ষ্য করে দেখা যায় হেপাটাইটিস বি এর মানসম্মত চিকিৎসা নিতে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়ে থাকে।

হেপাটাইটিস বি কি পজিটিভ হলে ভালো হয়

সাধারণত অনেকের মনেই প্রশ্ন থেকে থাকে, যে আমাদের হেপাটাইটিস বি নেগেটিভ হয়েছে, আমি তো নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহণ করতেছি, তাহলে ভবিষ্যতে কি এটি ভালো হবে নাহ ? মূলত একটি সত্য কথা হলো, যাদের হেপাটাইটিস বি একবার পজিটিভ হয় তাদের ভবিষ্যতে হেপাটাইটিস বি আর নেগেটিভ হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না। বিশেষ করে যাদের ক্ষেত্রে হেপাটাইটিস বি ক্রনিক ইনফেকশন জনিত ভাবে আক্রান্ত হয়, তাদের ক্ষেত্রে এটি আসলে নেগেটিভ হওয়ার আর কোন সম্ভাবনাই নেই। 

কেননা এটি এমন একটি ইনফেকশন যদি রোগ, যা শরীরে যদি একবার ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে আমৃত্যু পর্যন্ত থেকে যায়। তবে এখানে একটি আশার কথা হল হেপাটাইটিস বি সাধারণত ৯০% মানুষের এমনি এমনি ভালো হয়ে যায়। এক্ষেত্রে  ৫ থেকে ১০% এমন কিছু রোগী রয়েছে, যাদের এই হেপাটাইটিস বি ভাইরাসটি শরীরের একরুট অবস্থা থেকে ক্রনিক অবস্থায় চলে যায়, তখন কিন্তু তাদের জন্য এটি পজেটিভ থেকে নেগেটিভ অবস্থায় যাওয়ার কোন সম্ভাবনাই থাকে না। তবে কিছু কিছু মানুষের এই হেপাটাইটিস বি পজিটিভ থেকে নেগেটিভ হয়। সাধারণত এটি খুবই কম, মানে অল্প কিছু মানুষের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।

হেপাটাইটিস বি হলে কি মানুষ মারা যায়

মূলত দীর্ঘস্থায়ী হেপাটাইটিস বি হওয়া রোগীদের প্রথমত কোন লক্ষণই দেখা দেয় না। আর এই কোন লক্ষণ না দেখা দেওয়ার কারণে তারা প্রয়োজনীয় সচেতনতা অবলম্বন করতে পারে না। আর এই সচেতনতা অবলম্বন করতে না পারার কারণেই হেপাটাইটিস বি তাদের শরীরে ধীরে ধীরে সিরোসিস এবং যকৃতের মত ক্যান্সারের রূপ নেয়।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবে 

আর যাদের ক্ষেত্রে এই হেপাটাইটিস বি এই ধরনের ক্যান্সারের রূপ নেয়, তাদের মধ্য থেকে ১৫ থেকে ২০% মানুষের মারা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই ভাইরাসটি মূলত শরীরে রক্তের মতো তরল জনিত মাধ্যমে ছড়ায়। তাই অবশ্যই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সুস্থ থাকতে হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করণীয় কি এবং হেপাটাইটিস বি এর লক্ষণসমূহ নিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার পাশাপাশি সচেতনতা অবলম্বন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

হেপাটাইটিস বি এর লক্ষণ বুঝতে কত সময় লাগে

মূলত হেপাটাইটিস বি ভাইরাসটি অনেক ক্ষেত্রেই উপসর্গ বিহীন থেকে থাকে। তাহলে এখন অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকতে পারে এটি ধরা পড়ে কিভাবে? সাধারণত কোন ব্যক্তি যখন হেপাটাইটিস বি এর টিকা বা ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য ল্যাব টেস্ট করে থাকে অথবা কাউকে রক্ত দেওয়ার জন্য পরীক্ষা করে তখনই মূলত সে হেপাটাইটিস বি রোগে আক্রান্ত কি না এই বিষয়ে জানা যায়।

হেপাটাইটিস-বি-পজিটিভ-হলে-করণীয়
এছাড়াও গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে যখন তারা বাচ্চা প্রসব করার জন্য হসপিটালে যায়, তখন তাদের প্রি ন্যাট স্ক্যানিং নামে একটি টেস্ট করা হয়, যেই টেস্ট করার মাধ্যমেও জানা যায় তাদের হেপাটাইটিস বি পজেটিভ নাকি নেগেটিভ। এখন এইখানে আমরা যেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করলাম, এগুলো মূলত কেউ কোন কাজের ক্ষেত্রে গেলেই হেপাটাইটিস বি সম্পর্কে জানতে পারে। 

এখন আমরা অনেকেই মনে করতে পারি হেপাটাইটিস বি এর মূল লক্ষণ গুলো কি? এর সঠিক উত্তর হল হেপাটাইটিস বি মূলত একটি নীরব ঘাতক রোগ, এর নির্দিষ্ট করা কোন লক্ষণ নেই। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া, জন্ডিস হওয়ার মত সাময়িক লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

হেপাটাইটিস বি নেগেটিভ করার উপায়

সাধারণত হেপাটাইটিস বি লিভারের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাইরাসজনিত একটি রোগ। যে রোগটি মূলত শরীরের তরল পদার্থের চলাচলের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। মূলত হেপাটাইটিস বি ভাইরাস কারো শরীরে সংক্রমিত হলে তা নিজে নিজেই আবার ঠিক হয়ে যায়। তবে এক্ষেত্রে যদি নিজে নিজেই হেপাটাইটিস বি পজেটিভ ঠিক না হয়ে যায় তাহলে কোন মাধ্যমে এটি নেগেটিভ করার উপায় নেই। কেননা এই ভাইরাসটি যদি একবার কারো শরীরে সংক্রমিত হয় তাহলে আমৃত্যু পর্যন্ত থেকে যায়। তবে হেপাটাইটিস বি সম্পর্কে সচেতনতা অবলম্বন করে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখলে এটি থেকে অনেকটাই সুরক্ষা পাওয়া যায়।

লেখকের শেষ কথা

সর্বোপরি হেপাটাইটিস বি যদি কারো শরীরে পজিটিভ দেখা দেয়, তাহলে তা অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা বিশেষ প্রয়োজন। কেননা হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হওয়ার পর এটি যদি ক্রনিক অবস্থায় চলে যায়, তাহলে লিভার ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই এ বিষয়ে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তই আমাদের হেপাটাইটিস বি পজিটিভ থেকে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখতে সাহায্য করবে। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করণীয় কি এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এরকম আরো স্বাস্থ্যকর বিষয়ক তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 37912

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা লিপির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url